বাপ দাদা — ( বাকারা ২:১৭০) অধিকাংশ — (আনআম ৬:১১৬) হুজুরগন — (আরাফ ৭ আয়াত ৩) মুমিনগন সাবধান –(তাওবাহ ৯, আয়াত ৩৪) হাদীসের — (জাসিয়া ৪৫:৬) অসার হাদীস — (লোকমান ৩১:৬) উত্তম হাদীস – (যুমার ৩৯, আয়াত ২৩) মিথ্যে হাদীসে কেন বলে — ( লোকমান ৩১, আয়াত ৬) যারা চলে গেছ- (বাকারা ২ঃ১৩৪)(আহযাব ৩৩ঃ ৬২) ইহুদী খৃষ্টান ও জান্নাত ( মায়িদা ৫ আয়াত ৬৯) কোরান সহজ -(ক্বামার ৫৪ঃ১৭) (৫৪:২২,৫৪ঃ৩২, ৫৪:৪০) কেন আরবীতে — (হামীম সেজদাহ ৪১,আয়াত ৪৪) কোরান হেদায়েতের পথ — (বনী ইসরাঈল ১৭, আয়াত ৯) যারা আল্লাহর সন্তুষ্টি চায় — (মায়িদাহ ৫ঃ১৬) অনুসরন কাকে করবে – ( ইয়াসিন ৩৬ আয়াত ২১) বিচার দিবসে অভিযোগ — (ফুরকান ২৫, আয়াত ৩০) যে বিষয়ে জ্ঞান নেই — (বনী ঈসরাইল ১৭, আয়াত ৩৬) কোরান একমাত্র — [ আলে ইমরান, ১৯] গভীর চিন্তা করা – (মুহাম্মদ ৪৭,আয়াত ২৪) কিতাবের কোন জ্ঞান নেই – (বাকারা ২,আয়াত ৭৮) মুসলমান হয়ে কবরে- (ইমরান ৩,আয়াত ১০২) সৎকর্ম জান্নাত — (বাকারা ২:৮২) (১৮:১০৭) পাখিরাও সালাত – (আন নূর২৪, আয়াত ৪১) পুর্ব পশ্চিমে — ( বাকারা ২,আয়াত ১৭৭) সালাত সর্বক্ষন- (মাআরিজ ৭০,আয়াত ২৩) সালাত ছিল কাবায় শিশ– (আনফাল ৮,আয়াত ৩৫) সালাত নষ্ট করল — ( মারিয়ম ১৯,আয়াত ৫৯) সালাত কখন হতে — মিরাজ ভ্রমণ (১৭ঃ১) ইব্রাহীম নবীর সালাত — ১৪:৪০ হে আমার প্রতিপালক! আমাকে সালাত কায়েমকারী কর এবং আমার বংশধরদের মধ্য হইতেও। হে আমাদের প্রতিপালক! আমার প্রার্থনা কবূল কর। ১৪:৪০
সব নবীর সালাত — নেশা গ্রস্থ — ( নিসা ৪, আয়াত ৪৩) বিভ্রান্ত করার জন্য –( লোকমান ৩১:৬) বিভিন্ন উপমা দ্বারা –(কাহাফ ১৮, আয়াত ৫৪) সরল পথ কাকে দেখাবে – (যুমার ৩৯,আয়াত ১৮) সবাই ক্ষতির মধ্যে- ঈমান কিসে — ( বাকারা ২, আয়াত ১৭৭) আমরা বলি সরল পথ দেখাও – (ফাতেহা, আয়াত ৬) সরল পথ কাকে বলে – (বাকারা ২, আয়াত ৩-৬) সরল পথ কাদের দেখান – ( আনআম ৬,আয়াত ১২৫) কাদের প্রতি দয়া পরবস হবেন –(আনআম ৬ঃ ১৫৫) এই পথই আমার সরল পথ -(আনআম ৬,আয়াত ১৫৩) বিচার দিবসে বলবে –( সাফফাত ৩৭ আয়াত ৩২) আল্লাহর ভালবাসেন কাদের -( মরিয়ম ১৯,আয়াত ৯৬) হারাম হালাল – (আরাফ ৭ঃ ৩৩) গন্ধম কি –(আরাফ ৭, আয়াত ২০) পর্দার —(নুর ২৪:৩১) (আহযাব ৩৩ঃ৫৯) আল্লাহ সম্বন্ধে বিতান্ডা করে — ( হাজ্জ ২২, আয়াত,২৮) ঘার বাঁকায়ে ঝগড়া করে — ( তোমরা তাহাদের মত হয়ো না –(ইমরান ৩,আয়াত ১০৫) কাদের প্রতি দয়া পরবস হবেন –(আনআম ৬ঃ ১৫৫) দুনিয়াতে অন্ধ — না জেনে অনুসরন শয়তানের — (হাজ্জ ২২,আয়াত ৩) মানুষ খলিফা — কোরান তাদের জন্য — (যুমার ৩৯,আয়াত ১৮) মুমিনের লক্ষন —( যুমার ৩৯, আয়াত ২৩) কোরানের অনুসারী –(সেজদাহ ৩২, আয়াতঃ ১৫) কাফেরের লক্ষন — ( যুমার ৩৯,আয়াত ৪৫) কোরান বিমুখ — (জাসিয়া ৪৫,আয়াত ৮) সমান নয় অন্ধ আর (মুমিন ৪০ আয়াত:৫৮) দুই দল — (আরাফ ৭, আয়াত: ৩০) প্রত্যেক দলই নিজকে — (মুমিনিন ২৩,আয়াত ৫৩) নিজ মতবাদে উৎফুল্ল — (রুম ৩০,আয়াত ৩২,) মিথ্যে আশা ব্যাতিত কোরানের জ্ঞান –[ ২: বাকারা-৭৮] যদিও তারা মনে করে — (কাহফ ১৮,আয়াত ১০৪ ) আল্লাহর নামে মিথ্যে– (নিসা ৪ঃ৫০) সালাতে কি বলবো —( আনকাবুত ২৯ঃ১০৬) তারা ঈমান এনে শিরক করে –(ইউছুফ ১২,আয়াত ১০৬) তুমি আবৃত্তি কর কিতাব হইতে যাহা (আনকাবুত২৯ঃ৪৫) সালাত জান্নাতের চাবি — মিথ্যে এক হাদীস। রাব্বানীগন কেন সত্য — (মায়িদাহ ৫, আয়াত ৬৩) ঐ আলেম জাহান্নমী- আগুনখোর — (বাকারা ২, আয়াত ১৭৪) কেউ কারো বোঝা । – (আনআম ৬,আয়াত ১৬৪) মানুষকে অসৎকর্ম ও সৎকর্মের জ্ঞান (৯১ঃ৮) বিচার দিবসে সালাত নয় ,– (১৭ঃ১৪) যারা জানে এবং যারা জানে না;( জুমার আয়াত ৯ -১০) তোমাদের মধ্যে মিথ্যা আরোপকারী রহিয়াছে। (৬৯ঃ৪৯) আমরা তোমাদেরকে বিভ্রান্ত করিয়াছিলাম,(৩৭ঃ৩২) ইহারা কুরআনের প্রতি ঈমান আনিবে না ( ১৫:১৩) যে বিষয়ে তোমার জ্ঞান নাই — (১৭ঃ৩৬) যে কোরান থেকে মুখ ফিরিয়ে নেয়- (সাজদাহ- ৩২ঃ ২২) রাসুল অভিযোগ করবেন — ( ফুরকান ২৫ঃ ৩০) আল্লাহ স্যমক অবগত কে সৎপথে — ( কলম ৬৮ঃ৭) কোরানের কথা শুনলে অন্যমনস্ক -(কলম ৬৮ঃ৫১) তুমি যখন উহাদের পোষাক — ( মুনাফিকুন ৬৩ঃ ৪) কেবল কাফিররাই আল্লাহ্র আয়াত সম্বন্ধে–। (৪০ঃ৪) মরুবাসীদের মাঝে মুনাফেক — (তাওবাহ ৯ঃ১০১) তাহারা তাই বলে – যাহা তাহারা করে না। (২৬:২২৬) সে তো তোমাদের প্রকাশ্য শত্রু? (ইয়াসন ৩৬:৬০) সালাত বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কার্য হইতে।(২৯ঃ৪৫) মানুষ কি মনে করে যে,( আনকাবুত ২৯ঃ ২) সাজ সজ্জা — (আরাফ ৭ঃ ৩২) এমন এক কিতাব যাহা পূর্ণজ্ঞান দ্বারা বিশদ ব্যাখ্যা । 7;52 অতঃপর ইহার বিশদ ব্যাখ্যার দায়িত্ব আমারই। 75:19 নিজেদের বোঝার সাথে অন্যের বোঝাও। (২৯ঃ১৩) যদি কোন ফাসেক তোমাদের কাছে ( ৪৯ঃ ৬) আজ তোমাদের জন্য দীন পূর্ণাংগ করিলাম (৫:৩) আমি অজ্ঞদের অন্তভূুক্ত হওয়া থেকে “(২:৬৭) তওবা তাহাদের জন্য নহে যাহারা (সূরা নেসাঃ ১৮) যারা বিবেক বুদ্ধি খাটায় না,{১০:১০০} যে বিষয়ে তোমার জ্ঞান নেই তার …{১৭:৩৬} হে প্রশান্ত চিত্ত ! সূরা নম্বরঃ ৮৯, আয়াত নম্বরঃ ২৭ মানুষ মনে করে তাহারা সৎপথে পরিচালিত ৪৩:৩৭ আল্লাহ্কে ছাড়িয়া শয়তানকে অভিবাবক (৭:৩০) তোমরা কি মানুষকে সৎকর্মের নির্দেশ দাও (২:৪৪) আল্লাহ্ জ্ঞাত আছেন এবং তোমরা জ্ঞাত নও। (৩ঃ৬৬) কেহ কাহারো বোঝা বহন করিবে না ( ১৭:১৫) মেরাজ বিষয়ে (১৭:১) তুমি তোমার কিতাব পাঠ কর (১৭:১৪) নবীদের মধ্যে মর্যদার তারত্ম্য (১৭: রুহ সম্পর্কে প্রস্ন করে (১৭:৮৫) একিন পর্যন্ত ইবাদত ( হিজর ৯৯) দায়েমী সালাত (৭০: ২৩) রাসুল প্রেরনের বিরতির পর এই রাসুল (৫:১৯) সেদিন পিতা সন্তানের কোন উপকারে আসবে না সন্তানও পিতার কোন উপকারে আসিবে না। (৩১:৩৩) দুশ্চরিত্রা নারী দুশ্চরিত্র পুরুষের জন্য; এরা একে অপরকে সকল বিষয়ে সমর্থন করে । (২৪:২৬) কোন ফাসেক যদি ( ৪৯ :৬) অচিরেই তোমাদেরকে এ কোরান বিষয়ে ( ৪৩:৪৪) সালাম, কেমন হবে (৩৬:৫৮) আমি যাহাকে দীর্ঘ জীবন দান করি (৩৬:৬৮) তিনি উহাকে বলেন, ‘হও’, ফলে উহা হইয়া যায়।(৩৬:৮২) যাহারা নিজেদের নিকট কোন দলীল – প্রমাণ ,(৪০:৩৫) তুমি ফিরে আস তুমার রবের দিকে সন্তুষ্টু চিত্তে। (৮৯:২৮) কুরআন আমি সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ (৫৪:১৭) অতঃপর ইহার বিশদ ব্যাখ্যার দায়িত্ব আমারই। (৭৫:১৯) কোরআন মুমিনদের জন্য রহমত (১৭:৮২) আমি কি উহাদেরকে কুরআনের পূর্বে কোন কিতা (৪৩:২১ ইহা তো আছে পূর্ববর্তী গ্রন্থে (৮৭:১৮) ইব্রাহীম ও মূসার গ্রন্থে। (৮৭:১৯) তোমাদের জন্য হারাম করা হইয়াছে মৃত জন্তু, (৫:৩) আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাংগ (৫:৩) আমার পক্ষ হইতে রূহ্ সঞ্চার করিব তখন তোমরা উহার প্রতি সিজ্দাবনত হইও’, ( 15:29) প্রথম মৃত্যুর পর এবং আমাদেরকে শাস্তিও দেওয়া হইবে না!’ (37:59) তোমাদের উপর যে বিপর্যয় আসে পূর্বেই উহা লিপিবদ্ধ থাকে ; ( 57:22) তোমরা ছিলে প্রাণহীন, তিনি তোমাদেরকে জীবন্ত করিয়াছেন,(2:28) তোমার প্রতিপালক আদমসন্তানের পৃষ্ঠদেশ হতে’(7:172) প্রত্যেককে সৃষ্টি করিয়াছেন জোড়া জোড়া করিয়া।৩৬:৩৬ যিনি সকল প্রকারের জোড়া যুগল সৃষ্টি করেন (৪৩:১২) তোমাদের মধ্য হইতে তোমাদের জোড়া সৃষ্টি করিয়াছেন (৪২:১১) তুমি আমাদেরকে প্রাণহীন অবস্থায় দুইবার রাখিয়াছ (৪০:১১) প্রথম মৃত্যুর পর তাহারা সেখানে আর মৃত্যু আস্বাদন করিবে না। -(৪৪:৫৬) নিশ্চয় তোমরা ধাপে ধাপে আরোহণ করিবে। (৮৪:১৯) তাহারা নিষ্প্রাণ, নির্জীব এবং কখন তাহাদেরকে পুনরুত্থিত করা হইবে সে বিষয়ে তাহাদের কোন চেতনা নাই। সূরা (১৬: ২১) আল্লাহ্ই প্রাণ হরণ করেন জীবসমূহের তাহাদের মৃত্যুর সময় এবং যাহাদের মৃত্যু আসে নাই তাহাদের প্রাণও নিদ্রার সময়। (৩৯ঃ৪২) তুমি তোমার কিতাব পাঠ কর, আজ তুমি নিজেই তোমার হিসাব-নিকাশের জন্য যথেষ্ট।’ (১৭ঃ১৪) আল্লাহর নিকট নিকৃষ্টতম জীব সেই, বধির ও মুক যাহারা কিছুই বোঝে না। (৮: ২২) এমন কিছু নিরক্ষর লোক আছে যাহাদের মিথ্যা আশা ব্যতীত কিতাব সম্বন্ধে কোন জ্ঞান নাই, (২:৭৮) মানুষের মধ্যে কেহ কেহ অজ্ঞতাবশত আল্লাহ্র পথ হইতে বিচ্যুত করিবার জন্য। ৩১:৬ বরং আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাহাতে পাইয়াছি তাহারই অনুসরণ করিব।’? ৩১:২৩ ঈমান, কেহ আল্লাহ্, পরকাল, ফিরিশ্তাগণ, সমস্ত কিতাব এবং নবীগণে ঈমান আনয়ন করিলে।(২ঃ১৭৭) আল্লাহ মানুষকে অসৎকর্ম ও সৎকর্মের জ্ঞান দান করেছেন। (৯১ঃ৮) সে যেটি ইচ্ছে করতে পারে। কেউ কারো বোঝা বহন করবে না। (৬:১৬৪) যারা মুত্তাকী, তাদের জন্য দুনিয়াতে মঙ্গল, পরকালে জান্নাত তাদের প্রান হরনের সময় মালা-ইকাগণ বলবে “সালামুন আলাইকুম ৷” (১৬ঃ৩১) রাব্বি আউয়ুযুবিকা মিন হামাযাতিশ শায়তান। ” ২৩:৯৭ জগত সৃষ্টির পূর্বেই কিতাবে লিপিবদ্ধ আছে। ( ৫৭ঃ২২) উহাদের পরে আসিল অপদার্থ পরবর্তীরা,( ১৯ঃ৫৯) সমগ্র কুরআন তার নিকট একবারেই অবতীর্ণ হলনা কেন?(২৫:৩২) আর কুরআন আমি নাযিল করেছি কিছু কিছু (১৭:১০৬) ইহা সংরক্ষণ ও পাঠ করাইবার দায়িত্ব আমারই। ৭৫:১৭ অতঃপর ইহার বিশদ ব্যাখ্যার দায়িত্ব আমারই। ৭৫:১৯ সুস্পষ্ট বর্ণনা এবং পথনির্দেশ মানুষের জন্য (২:১৫৯)। ইহা আল্লাহ্র বিধান – প্রাচীন কাল হইতে (৪৮:২৩) যাহারা অনুসরণ করে ব উম্মী নবীর, যাহার উল্লেখ তাওরাত ও ইন্জীল (৭:১৫৭), উহারা কুরআন সম্বন্ধে গভীর চিন্তা করে না(৪৭:২৪) অভিশপ্ত হউক মিথ্যাচারীরা, ৫১:১০ সমান নয় অন্ধ ও চক্ষুষ্মান, ৩৫:১৯ যদি কোন ফাসেক তোমাদের কাছে কোন খবর(৪৯:৬) উহারা কুরআনের পরিবর্তে আর কোন্ কথায় বিশ্বাস স্থাপন করিবে ?(৭৭ঃ৫০) উপদেশ গ্রহণ করে শুধু বিবেক শক্তি সম্পন্নগণই,(১৩ঃ১৯) কাফিররা যখন কুরআন শ্রবণ করে তখন উহারা (৬৮:৫১) কুরআন তো বিশ্বজগতের জন্য উপদেশ। ৬৮:৫২ পশ্চাতে নিন্দাকারী, যে একের কথা অপরের নিকট লাগাইয়া বেড়ায়,৬৮:১১ তোমার প্রতি যে কিতাব ওহী করা হয়েছে,তা থেকে পাঠ করে শুনাও।”(২৯:৪৫) রাসূল প্রেরণে বিরতির পর আমার রাসূল (৫:১৯) আল্লাহ্র নিকট নিশ্চয়ই ‘ঈসার দৃষ্টান্ত আদমের দৃষ্টান্তসদৃশ। ( ৩: ৫৯) যখন ইয়া‘জূজ ও মা‘জূজকে মুক্তি দেওয়া( ২১:৯৬) যত দিন আমি তাহাদের মধ্যে ছিলাম (৫: ১১৭) অতঃপর উহাদের হইতে সে পর্দা করিল। অতঃপর আমি তাহার নিকট আমার রূহ্কে পাঠাইলাম, (১৯: ১৭) এইভাবে আমি কুরআন অবতীর্ণ করিয়াছি বিধানরূপে আরবী ভাষায়। জ্ঞান প্রাপ্তির পর তুমি যদি তাহাদের খেয়াল – খুশির অনুসরণ কর তবে আল্লাহ্র বিরুদ্ধে তোমার কোন অভিভাবক ও রক্ষক থাকিবে না। সূরা নম্বর: ১৩ আয়াত নম্বর: ৩৭
কুনতুম খাইরে উখরেজাতি মিনান নাস (৩:১১০)
