ইসলাম ধর্মকে মোল্লাতন্রের মন্ত্ররে দুই ভাগে ভাগ করেছে।
একটা আল্লাহর হুকুম আর একটা রাসুলের হুকুৃম। কিন্তু মোল্লারা তাদের ব্যবসায় উন্নত ও সফলতার জন্য আল্লাহকে বাদ দিয়ে রাসুলকে উপাস্য হিসেবে গ্রহন তার নামে হাদিস বানিয়ে নতুন বিধিবিধান তৈরি করে মুসলমানদের মাঝে সাপ্লাই দিয়েছে।
ফলে আল্লাহর বিধান কুরআন চাপা বা ঢাকা পড়ে গেছে।
এখন যখন তাদের কাছে কুরআনের মাধ্যমে আল্লাহর কথা গুলো বলা হয়।তখন সকল মুসলমানদের কাছে সেগুলো নতুন মনে হয়।তখন যারা আল্লাহর কুরআন প্রচার করে তাদেরকে ইহুদি খৃস্টানদের দালাল, নাস্তিক, রাসুলের দুশমন কাফের বলে গালি দেয়। তারা কুরআনের কথা মানা তো দুরে থাক বিশ্বাসই করতে চায় না।
তারা তিনটি প্রশ্ন করে।
১।রাসুল কি মিথ্যে বলেছে?
২।আলেমরা কি মিথ্যে বলে, তারা কি, ভুল করে?
৩।বাপ-দাদা চৌদ্দ গুষ্টি কি ভুল করে গেছে,?
Al-Ma’idah 5:104)
আর যখন তাদেরকে বলা হয়, ‘আল্লাহ যা নাযিল করেছেন তার দিকে ও রাসূলের দিকে আস’, তারা বলে, ‘আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদের যার উপর পেয়েছি তাই আমাদের জন্য যথেষ্ট।’ যদিও তাদের পিতৃপুরুষরা কিছুই জানত না এবং হিদায়াতপ্রাপ্ত ছিল না তবুও?
Yunus 10:78)
‘তুমি কি এসেছ আমরা আমাদের পিতৃপুরুষদেরকে যাতে পেয়েছি তা থেকে আমাদেরকে ফেরাতে এবং যেন যমীনে তোমাদের প্রতিপত্তি প্রতিষ্ঠিত হয়? আর আমরা তো তোমাদের প্রতি বিশ্বাসী নই’।
Az-Zukhruf 43:22)
তারা বলে, “আমরা আমাদের বাপ-দাদাকে একটি ধর্মমতের অনুসারী পেয়েছি এবং আমরা তাদেরই পদাংক অনুসরণ করে চলছি।”
One reply on “তাওহীদ ও ঈমানঃ”
Can you be more specific about the content of your article? After reading it, I still have some doubts. Hope you can help me.