যখন আপনি কুরআন পাঠ করেন, তখন আমরা আপনার এবং যারা পরকালে বিশ্বাস করে না তাদের মধ্যে একটি অদৃশ্য বাধা স্থাপন করি এবং আমরা তাদের হৃদয়ের উপর আবরণ বেঁধে দিই, যা তাদেরকে এটি বুঝতে বাধা দেয়। এবং তাদের কর্ণকুহরে বোঝা চাপিয়ে দেই এবং যখন আপনি কুরআনে আপনার পালনকর্তার একত্ব স্মরণ করেন, তখন তারা ঘৃণাভরে মুখ ফিরিয়ে নেয়।” (১৭:৪৫:৪৬)।
৪১:৪৪ যারা মুমিন নয়, তাদের কানে আছে ছিপি, আর কোরআন তাদের জন্যে অন্ধত্ব। তাদেরকে যেন দূরবর্তী স্থান থেকে আহবান করা হয়।
আমি যদি ‘আজমী ভাষায় কুরআন অবতীর্ণ করিতাম তবে উহারা অবশ্যই বলিত, ‘ইহার আয়াত গুলি বিশদভাবে বিবৃত হয় নাই কেন ?’ কী আশ্চর্য যে, ইহার ভাষা ‘আজমী, অথচ রাসূল আরবীয়! বল, ‘মু’মিনদের জন্য ইহা পথনির্দেশ ও ব্যাধির প্রতিকার।’ কিন্তু যাহারা অবিশ্বাসী তাহাদের কর্ণে রহিয়াছে বধিরতা এবং কুরআন হইবে ইহাদের জন্য অন্ধত্ব। ইহারা এমন যে, ইহাদেরকে যেন আহ্বান করা হয় বহুদূর হইতে সূরা নম্বরঃ ৪১, আয়াত নম্বরঃ ৪৪
বল, ‘তোমরা ভাবিয়া দেখিয়াছ কি, যদি এই কুরআন আল্লাহ্র নিকট হইতে অবতীর্ণ হইয়া থাকে আর তোমরা ইহা প্রত্যাখ্যান কর, তবে যে ব্যক্তি ঘোর বিরুদ্ধা চরণে লিপ্ত আছে, তাহার অপেক্ষা অধিক বিভ্রান্ত আর কে?’
সূরা নম্বরঃ ৪১, আয়াত নম্বরঃ ৫২
One reply on “কোরান বিমুখ কে?”
Thanks for sharing. I read many of your blog posts, cool, your blog is very good. https://accounts.binance.com/es/register-person?ref=T7KCZASX