পঞ্চ স্তম্ভে সীমাবদ্ধ রাখা একটি কৌশলঃ
এজিদের স্থাপিত পঞ্চ স্তম্ভ থেকে বের হয়ে না আসতে পারলে তুমি এজিদের মনোনীত ইসলামের আনুগত্য করে চল। ইসলামের আবির্ভাব পঞ্চ স্তম্ভের জন্য ছিল না। বরং জমিনে ন্যায়ের হুকামাত প্রতিষ্ঠার জন্য এসেছিল। আল্লাহ বলেনঃ কুন্তুম খাইরি উখরিজাতি মিনান নাস, তামারুনা বিল মারুফ ওয়া নাহিয়ানিল মুনকার। (তোমাদের মানুষের মধ্য হতে ছেঁকে শ্রেষ্ঠ জাতি হিসাবে নির্বাচন কর হলো এজন্য যে, তোমরা সৎ কাজের আদেশ করবে এবং অসৎ কাজে বাধা প্রোয়গ করবে)
আয়াতে অনুরোধ করতে বলেন নাই। অর্থাৎ আদেশ বা নিষেধ না মানলে শাস্তি প্রয়োগে বাঁধা দান করতে বলেছেন। তার মানে হুকুমাত এসে যায়।
এজিদ কিন্তু____>>>
১) কালেমা মানতো
২) নামাজ পড়তো
৩) রোজা পালন করতো
৪) হজ্জব্রতও করতো এমন কি
৫) যাকাত ও আদায় করতো।
শুধু জমিনে হুকুমাত প্রতিষ্ঠায় ছিল অবিশ্বাসী। সে রাষ্ট্র ক্ষমতা দখলকে ইসলামের জিহাদ দাবী করত।
হোসেনের ইসলাম আর এজিদী ইসলামের পার্থক্য এতটুকই। দুজনেই মুসলমান। আপনি কোন তাবুর মুসলমান নিজেই সনাক্ত করে নিন নিজেকে। এজিদের তাবু আগেও সংখ্যা গরিষ্ঠ ছিল এখনো আছে । এ জন্য এজিদের অনুসারীকে মুস্তাকবীর আর হোসেনের তাবুর অনুসারীদের মুস্তাদআফ বলা হয়।
কোরানে আল্লাহ নিজে মুস্তাদআফদের ভালবাসার কথা জানান সর্বত্র।
Categories