লাশকে দাফন করার পর কবরে ফেরেস্তা এসে সোয়াল জবাব করবেঃ—-
১) মান রাব্বুকা
২) মান দীনুকা
৩) মান নাবিয়ুকা
তিনটা প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলেই পার। এই তিনটা মুখস্ত করলেই তো এনাফ। কি মজার বিষয় না?
আচ্ছা এই সোয়াল গুলির জবাব দিতে হলে লাশের ভিতর আবার রুহ প্রবেশ করাতে হবে কি না? রুহ প্রাপ্ত না হলে লাশ উত্তর দিবে কি করে?
রুহকে বের করে ইল্লীন বা সিজ্জিলিনে নিয়ে যাওয়ার পর তাকে আবার ফেরত দেয়ার কোন সুযোগ নেই কিয়ামত দিবস ব্যাতীত।
তাহলে ঐ তিন প্রশ্নের উত্তর দেয়ার গল্প কে রচনা করলো?
এ হলো অন্ধের ইসলাম অনুভুতি। যা যুগ যুগ ধরে প্রচারিত ও প্রতিষ্ঠিত হয়ে আসছে অজ্ঞ মোল্লাদের দ্বারা। তাই সূরা লোকমানে আল্লাহ বলেছেনঃ
মানুষের মধ্যে কেহ কেহ অজ্ঞতাবশত আল্লাহ্র পথ হইতে বিচ্যুত করিবার জন্য অসার হাদীস ব্যক্ত করিয়া থাকে এবং আল্লাহ্ – প্রদর্শিত পথ লইয়া ঠাট্টা – বিদ্রপ করে। উহাদেরই জন্য রহিয়াছে অবমাননা কর শাস্তি। (৩১ঃ৬)