হায়! হায় !!!
আল্লাহ কি উপাস্য নাকি হুকুম দাতা (ইলাহ)?
আল্লাহ কুরআন এ বলেন আল্লাহ ইলাহ হুকুম দাতা। মানুষ আল্লাহকে বানাইল উপাস্য।ইসলাম এ কোন উপাসনা নাই। আছে কর্মপদ্ধতি।
আল্লাহ সালাত দিল যেন মানুষ নিয়ম করে সালাতে কুরআন পাঠ করে, আল্লাহর হুকুমের
হায়! হায় !!!
আল্লাহ কি উপাস্য নাকি হুকুম দাতা (ইলাহ)?
আল্লাহ কুরআন এ বলেন আল্লাহ ইলাহ হুকুম দাতা। মানুষ আল্লাহকে বানাইল উপাস্য।ইসলাম এ কোন উপাসনা নাই। আছে কর্মপদ্ধতি।
আল্লাহ সালাত দিল যেন মানুষ নিয়ম করে সালাতে কুরআন পাঠ করে, আল্লাহর হুকুমের
কোরাআনের কিছু অনুবাদ বিভ্রাট কোরআনের মুল লক্ষ্য উদ্দেশ্য থেকে মানুষকে বিমুখ করে রেখেছে। যা সংশোধন একান্ত প্রয়োজন।
১) সালাত ( প্রচলিত অনুবাদ নামাজ) (প্রকৃত বাংলা রবের আদেশের অনুশীলন)।
২] সিয়াম ( প্রচলিত অনুবাদ রোজা) ( প্রকৃত বাংলা অনুবাদ সকল বিষয়ে রবের নির্দেশে
জন্ম চক্র রহস্যঃ
তোমাদের অবশ্যি স্তরে স্তরে এক অবস্থা থেকে আর এক অবস্থার দিকে এগিয়ে যেতে হবে। ৮৪:১৯ হে মানুষ! তুমি তোমার প্রতিপালকের নিকট পৌঁছা পর্যন্ত কঠোর সাধনা করিতে থাক, পরে তুমি তাঁহার সাক্ষাৎ লাভ করিবে। ( ৮৪ঃ ৬) [video
এক মহয়সী নারীর সাথে অডিও কলে কথা বলে মনে হলোঃ
যারা প্রতিদিনই মনের গহীনে কবিতা লিখে, গল্প লিখে,নিজেই পড়ে আবার নিজেই মুছে ফেলে। তারা বড্ড একা। অথচ তারা গোপনে রবের সাথে কথা বলে নিজের ভুলগুলি শুধরে নেয়।
নিশ্চয়
ধর্ম বলতে নাইরে কিছু
কর্মেই পরে থাক।।
নির্বোধের মরে মরুক
জ্ঞানীরা মুক্তি পাক।।
লেবাসধারী ধর্ম ব্যবসা
যাক সে নিপাত যাক।।
নামাজ হচ্ছে নির্দিষ্ট ফরমেটে বুঝে বা না বুঝে একটা নির্ধারিত সময়ে সালামের মাধ্যমে সমাপ্ত করার নাম। আর সালাত হলো- পঠিত কুরআনের বিধানকে নিজ, পরিবার এবং সমাজ জীবনে বাস্তবায়ন করার মাধ্যমে কুরআনে বর্ননা সুপ্রতিষ্ঠিত পথে (সিরাতুম মুস্তাকিম) অটল থাকার নাম।
পক্ষান্তরে সালাত হল কোরান তেলোয়াতের অনুষ্ঠান। সালাতে
মানুষ কোরআন বুঝে পড়তে চায়। মোল্লারা ব্যকারনের ভয় দেখিয়ে দূরে রাখতে চায়। কারন তাদের জীবিকায় ভাটা পড়বে। আল্লাহ তাই বলেন:
আল্লাহ্ যে কিতাব অবতীর্ণ করিয়াছেন যাহারা তাহা গোপন রাখে ও বিনিময়ে তুচ্ছ মূল্য গ্রহণ করে তাহারা নিজেদের জঠরে অগ্নি ব্যতীত আর কিছুই পুরে না। কিয়ামতের দিন আল্লাহ্ তাহাদের সঙ্গে কথা বলিবেন না এবং তাহাদেরকে পবিত্র করিবেন না। তাহাদের জন্য মর্মন্তুদ শাস্তি রহিয়াছে। (সূরা বাকারা ১৭৪)
আল্লাহ বলেন কোরআন আমি সহজ করে দিয়েছি বুঝার জন্য। আর মোল্লা ভয় ঢুকিয় কোরান থেকে দূরে রাখে এই বলে যে, ব্যাকারন না জেনে কোরান পড়লে অর্থ বিগরে গিয়ে জাহান্নামে যেতে হবে। কতবড় ধোকা এটি শয়তানের। এ ধোকা শয়তান প্রতিষ্ঠিত করে বসে আছে বলেই আজ মানুষ কোরান বিমুখ। অথচ আল্লাহ বলেনঃ
ক) কুরআন আমি সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি? সূরা নম্বরঃ ক্বামার ৫৪, আয়াত ১৭
খ) কুরআন আমি সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি? ৫৪:২২
গ) আমি কুরআন সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি?৫৪:৩২
ঘ) আমি কুরআন সহজ করিয়া দিয়াছি উপদেশ গ্রহণের জন্য; অতএব উপদেশ গ্রহণকারী কেহ আছে কি?৫৪:৪০
উমাইয়াহ বংশ বাস্তবতায় ছিলো রাসুল সাঃএর বংশের জাত শত্রু।প্রকৃত পক্ষে রাসুল সাঃ এর সময় থেকে তাদের শত্রুতা শুরু হয়নি বরং শত্রুতার শুরু আরো কয়েক জেনারেশন পুর্ব থেকে হয়েছিলো।যদিও হাশিমী বংশ এবং উমাইয়াহ বংশ উভয়ই কুরাইশ বংশ উদ্ভুত।
আদম সন্তান হাবিল-কাবিলের মত এই দুইটি বংশের হাশিম বংশ
দাড়ি,টুপি,জোব্বা ইসলামের মান্দন্ড নয় এ সৈনিকের জ্বালাময় খুৎবা তার প্রমাণ করে দেয়। এটাই আরাফার খুৎবা.৷
জন্মমৃত্যু চক্রের রহস্য আল- কোরআনে কি বলে?
প্রথম মৃত্যুর পর এবং আমাদেরকে শাস্তিও দেওয়া হইবে না!’( ৩৭:৫৯) ইহা তো মহাসাফল্য। (৩৭:৬০) এইরূপ সাফল্যের জন্য সাধকদের উচিত সাধনা করা,( ৩৭:৬১)
মানুষ কেন অন্ধ, আতুর, পঙ্গু, বড়লোক, মুটে, নাস্তিক, হচ্ছে ; কেন অপরিণত
একমাত্র নির্বোধরা সত্য প্রকাশে প্রধান অন্তরায়
নির্বোধদের জন্য পৃথিবীটা জ্ঞানীদের নিকট বিষাদ ময়।
ঈশা আঃ এর তিরোধানের পর ৬৫০ বছর কোন নবী রাসুল পৃথিবীতে প্রেরণ করেন নাই। নবী প্রেরনে বিরতীর এই কারনও বলে দিয়েছেন পবিত্র
_________ মোল্লার ফতুয়ায় কোরবানীঃ
হজ্জের অনুষ্ঠান ছাড়া পশু কোরবানী প্রথা ধর্মব্যবসায়ীদের সৃষ্টি একটি প্রথা মাত্র, আল্লাহর পক্ষ থেকে নয়।
গরুটির বয়স ২ বছর প্লাস। দাত পড়েনি বলে মোল্লার ফতোয়া কোরবানী চলবে না। ৯১ হাজারে বিক্রী করে দিল। হাট হতে ৯৩ হাজারে দুই দাত পড়েছে এমন একটি
দীর্ঘ দিনের পালিত অভ্যাস, বাপদাদার যে ভাবে এবাদত করতে দেখে আসতেছে, অধিকাংশ লোকে যে ভাবে ধর্ম কার্যাদি সম্পাদন করতে দেখে আসতেছে তা থেকে সড়ে এসে যত সত্য কথাই উপস্থাপন করা হোক না কেন, মানুষ তা গ্রহন করতে রাজি না, যদিও কোরআন থেকে সুস্পষ্ট দৃষ্টান্ত দেয়া হয়।
আরবের কাফেররা তাওরাত-ইঞ্জিল বিশ্বাস করত আল্লাহর ওহীর উপর ঈমান রাখত কিন্তু তার সাথে তারা শিরক করত। আল্লাহ বলেন :
তাদের বেশীর ভাগই আল্লাহর ওপর বিশ্বাস স্থাপন করে, কিন্তু তারা শিরক করে। (সুরা : ইউসুফ, আয়াত :১০৬)
আর আপনি যদি তাদেরকে জিজ্ঞেস করেন, ‘কে আসমানসমূহ
একদল নির্বোধ মানুষ আর একজন ঠকবাজ মানুষ কাছাকাছি হলেই একটি নতুন ধর্ম সৃষ্টি করা যায়। ধর্মের সূচনা এ ভাবেই। তাই পৃথিবীতে সারে চার হাজার ধর্ম কিন্তু দ্বীন একটি।
সনাতন ধর্মে কুমারী কুন্ত মন্ত্র সাধন করলে সূর্য দেবতা তার সামনে উপস্থিত হতে বাধ্য হন এবং দেবতার অদৃশ্য
হাদীস মানার বাধ্যবাধকতা ও তার সীমারেখাঃ
বেশিরভাগ মানুষ হাদিস বলতে বুঝেন নবীজির (সঃ) বাণী। একারণেই হাদিস মানাকে নবীজির অনুসরণের সমার্থক মনে করেন। হাদিস মানে না মানে নবী মানে না, কত বড় কথা !! হাদিস শব্দের অর্থ কথা বা বর্ণনা। কোরআন হচ্ছে আল্লাহর হাদিস মানে আল্লাহর বাণী। নবীজির কথা
ধর্মের দুইটি রুপ রয়েছে। এক ঐশীতন্ত্র দুই মোল্লাতন্ত্র। ঐশী তন্ত্রের মুল লক্ষ্য হলো ঐশী ইচ্ছা, অর্থাৎ ধর্মের এই ধরণে মানুষ চালিত হয় স্রষ্টার ইচ্ছার কাছে নিজের ইচ্ছা আত্মসমর্পণ করার মধ্য দিয়ে।
অন্যদিকে, মোল্লাতন্ত্রের মুল লক্ষ্য হলো কতিপয় মোল্লা পুরোহিত পাদ্রীর ইচ্ছা। এখানে মোল্লারা যে কোন ধর্মের
নাস্তিক হওয়ার তিন উপায় আছেঃ
১। আপনি যে ধর্মের মানুষ সে ধর্মের কুসংস্কার নিয়ে কথা বলবেন। ২। ধর্মীয় মিথ এবং ধর্ম ব্যবসা, উগ্রবাদীতার বিরোধিতা করে সত্য কথা বলবেন। ৩। ধর্মীয় মনস্তাত্ত্বিক এবং তাত্ত্বিক বিষয়ে ভালো ধারণা নিয়ে লেখালেখি করবেন।
এই তিনটি কাজ করলে জনসাধারণ, অন্ধবিশ্বাসী, উগ্রবাদী, যুক্তি
ধর্ম এবং রাজনীতি হলো কোন রাষ্ট্রের প্রধান দু’টি দর্শনগত অবকাঠামো, যার উপর নির্ভর করে কল্যাণ রাষ্ট্র এবং ব্যর্থ রাষ্ট্রর ভিত্তি তৈরী হয়।
ধর্মের দুইটি রুপ রয়েছে। এক ঐশীতন্ত্র দুই মোল্লাতন্ত্র। ঐশীতন্ত্রের মুল লক্ষ্য হলো ঐশী ইচ্ছা, অর্থাৎ ধর্মের এই ধরণে মানুষ চালিত হয় স্রষ্টার ইচ্ছার কাছে
ইবনে আব্বাস বলেন, যদি কেউ তার শালির সাথে অবৈধ যৌন মিলন করে তবে তার স্ত্রী তার জন্য হারাম হয়ে যায় না।
সাবি এবং আবু জাফর বলেন, যদি কেউ কোনো বালকের সাথে সমকামে লিপ্ত হয়, তবে তার মা তার জন্য বিয়ে করা হারাম হয়ে যাবে।
নূপুর কাজী
প্রথম মৃত্যুর পর এবং আমাদেরকে শাস্তিও দেওয়া হইবে না!’ (৩৭:৫৯) ইহা তো মহাসাফল্য। (৩৭:৬০) এইরূপ সাফল্যের জন্য সাধকদের উচিত সাধনা করা,( ৩৭:৬১)
মানুষ কেন অন্ধ, আতুর, পঙ্গু, বড়লোক, মুটে, নাস্তিক, হচ্ছে ; কেন অপরিণত বয়সে মৃত্যু হচ্ছে, ভালো মেয়েটির শ্লীলতাহানী হচ্ছে, কেন নিরপরাধ মানুষ
Khorshed Khorshed আপনি আমার পোস্টে মন্তব্যে লিখেছেন ২০/২৩ বছর কি ঘাস কাটছি আমরা। মানে আপনি একজন মোল্লা এটা বুঝাতে চেয়েছেন। তা আপনার ঘাস কাটা না পশম কাটার জ্ঞানের দৌড়ে দেখার জন্য সূরা নেসার ৪৩ নং আয়াতের প্রথম অংশের তারকীক তাহকীক বালাগাত সহ সরল বাংলা অনুবাদ করার জন্য আপনার
আল্লাহ সূরা নেসায় বলেন,হে ঈমানদারগণ! তোমরা সালাতের নিকটবর্তীও হইও না।
১) মোহ গ্রস্থ অবস্থায়,; এবং ২) যতক্ষন না বুঝিতে পার সালাতে কি বলিতেছ, (৪:৪৩)
তার মানে সালাতে যা পাঠ করবে তার মর্ম বুঝে সে অনুযায়ী বাস্তব জীবনের সকল কর্ম পরিচালনা করতে হবে। নচেৎ তোমার