শ্যামপুর মিয়া বাড়ির স্মৃতির পাতায় শাবানা
শ্যামপুর মিয়া বাড়ির আঙিনায় যে বাতাস বয়ে যায়, তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে অগণিত স্মৃতি, অগণিত গল্প। সেখানেই জন্ম নেয় একদিন এক ফুটফুটে কন্যা, যে রত্না থেকে শাবানা হয়ে ছাপ ফেলেছিল সমগ্র বাংলার হৃদয়ে।
শ্যামপুর মিয়া বাড়ির স্মৃতির পাতায় শাবানা
শ্যামপুর মিয়া বাড়ির আঙিনায় যে বাতাস বয়ে যায়, তার সঙ্গে জড়িয়ে আছে অগণিত স্মৃতি, অগণিত গল্প। সেখানেই জন্ম নেয় একদিন এক ফুটফুটে কন্যা, যে রত্না থেকে শাবানা হয়ে ছাপ ফেলেছিল সমগ্র বাংলার হৃদয়ে।
আদমকে ধোকা দিল ইবলিশ আর ইবলিশকে ধোকা দিল কে? তার মানে ইবলিশ উপাধী প্রদানের আগেও শয়তান ছিল।
মুহতারাম। আপনি আলীগর মাদ্রাসার কোরান বিভাগের প্রধান। আমি একরামুল হক বাংলাদেশ থেকে প্রশ্নকারী। আমি আপনার সাথে শয়তানের সৃষ্টির সুচনা নিয়ে আলোচনা করতে চাই। আমি প্রশ্নকারী আপনি উত্তরদাতা
শোকের জুম্মাকে যারা মোবারক বানালো !
১০ অক্টোবর ৬৮০ খৃষ্টাব্দে ইরাকে হোসেইনের তাবুতে জুম্মার আযান হয়েছিল পাশাপাশি ১০ অক্টোবর ৬৮০ খৃষ্টাব্দে এজিদের তাবুতেও জুম্মার আযান হয়েছিল।
সে সময় পাক্কা মুসলমানের দুইটি জামাত দুই তাবুর দেকে জুম্মার জন্য সমবেত হয়েছিল।
অতীত জীবনের গল্প
সংকলক: এ,কে,এম একরামুল হক
১৯৬০ সালের এক সন্ধ্যায়, রংপুরের আকাশের নিচে, দুটি ভাই-বোন—এফতেদা বেগম রুবী ও আতাউর রহমান মিন্টু—এক অদ্ভুত প্রতিজ্ঞায় বাঁধা পড়লেন। পারিবারিক ঘনিষ্ঠতার টানেই তারা ওয়াদা করলেন, “যার আগে ছেলে
আমি এ,কে,এম একরামুল হক রুবেল। জন্ম ৯ই মার্চ, ১৯৬০। আমি একাধারে ইতিহাস প্রেমী, স্মৃতিচারণকারী এবং আমার পূর্ব পুরুষদের রেখে যাওয়া একটি গৌরবময় ঐতিহ্যের ধারক ও বাহক।
আমার বংশের শিকড় গেঁথে আছে আরব দেশের ইয়েমেনে। সেই বংশের প্রবাহকে ধরে রাখতে আমি আমার পূর্বপুরুষদের লিপিবদ্ধ করছি।
অন্তর আল্লাহর নিয়ন্ত্রণে —
তবুও কেন জিজ্ঞাসা?
মানুষের সত্তা রহস্যময় এক সংগঠন। তার মধ্যে রয়েছে নফস (আত্মা), ফু’আদ (অন্তর), আক্ল (বুদ্ধি), ক্বলব, রুহ এবং হাওয়াস (ইন্দ্রিয়)। আল্লাহ কুরআনে ঘোষণা করেন: “নিশ্চয়ই শ্রবণ, দৃষ্টি ও অন্তর — সবকিছুর ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করা হবে।” [ ১৭:৩৬] এই আয়াত
_____ পাঠ পর্যালোচনা পর্ব – 03
যাহারা তাহাদের সালাতে সদা প্রতিষ্ঠিত,(৩৯:২৩) الَّذِيْنَ هُمْ عَلٰى صَلَاتِهِمْ دَآٮِٕمُوْنَ.
(আল্লাজিনা – হুম – আ’লা – সালাতিহিম – দাইমুন)
মাত্র ৫টি শব্দ নিয়ে এ আয়াতটি। গ্রামার জানার আগে প্রথমে আমাদের কোন শব্দের আদল বা মুল শব্দ নিরুপন করা শিখতে হবে।
_ পাঠ পর্যালোচনা অনুশীলন পর্ব-০২
‘অনুসরণ কর তাহাদের, যাহারা তোমাদের নিকট কোন প্রতিদান চায় না এবং যাহারা সৎপথপ্রাপ্ত। (৩৬:২১)
اتَّبِعُوْا مَنْ لَّا يَسْـــَٔلُكُمْ اَجْرًا وَّهُمْ مُّهْتَدُوْنَ (ইত্তাবিউ মান লা ইয়াসআলুকুম আজরাওঁ ওয়া হুম মুহতাদুন।)
শব্দার্থ: اتَّبِعُوا = তোমরা অনুসরণ করো, مَنْ = (তার) যে,
পাঠ পর্যালোচনা আরবী গ্রামার -০১ সমগ্র কোরাআনে যত শব্দ আছে তা তিনটি শ্রেনীতে বিভক্ত। যথা: ১) ইশেম (বিষেশ্য) ২) ফা’আল (ক্রিয়া) এবং ৩) হরফ ( অব্যয়) 🛂 হরফ এবং ফাল বাদ দিলে বাকি সব ইসিম। যে শব্দ গুলি দ্বারা কোন কিছুর নাম বুঝায় তাকে এসেম বলে। যে শব্দ গুলি দ্বারা
আরবী গ্রামার হরফ (حرف) বা অব্যয় পর্ব_০৫ সংজ্ঞা: حرف (হরফ) এমন একটি শব্দ যা নিজে কোনো অর্থ প্রকাশ করতে পারে না, বরং বাক্যে অন্য শব্দের সাথে যুক্ত হয়ে কোনো অর্থ প্রকাশ করে। ✅ হরফ মূলত ৩ প্রকার: ১️) حرف جرّ (হরফে জার) নাম (ইসম)-এর আগে বসে তাকে জার করে দেয়
আরবী গ্রামারে فعل (ফে’ল) বা ক্রিয়া পর্ব _০৪ ফে’ল দ্বারা সময় (যেমন: অতীত, বর্তমান বা ভবিষ্যৎ) বোঝানো হয়। ফে’ল এমন একটি শব্দ যা কোনো নির্দিষ্ট সময়ে কোনো ঘটনার সংঘটন বুঝায়। আরবী ভাষায় ফে’ল প্রধানত তিন প্রকার: ১) অতীত কাল فعل ماضٍ (ফে’লুন মাদিন) ২️) বর্তমান ও ভবিষ্যৎ فعل مضارع (ফে’লুন
প্রাথমিক আরবী গ্রামার পর্ব_০৩ ইসেম (الاسم) সংজ্ঞা: ইসেম হল এমন একটি শব্দ যা কোনো ব্যক্তি, বস্তু, প্রাণী, গুণ, অবস্থা, সংখ্যা, সময় ইত্যাদির নাম বুঝায়। ইসেম আরবী ভাষার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। প্রতিটি বাক্যের মৌলিক গঠনেই ইসেমের ভূমিকা থাকে। ইসেমকে বুঝলে বাক্য গঠন, ই‘রাব (إعراب), ও তাফসীর সহজ হয়। ২. ইসেম-এর চিহ্ন
প্রাথমিক আরবী গ্রামার পর্ব-02 ( সর্বনাম) আরবী গ্রামারে সর্বনাম পদকে (ضمير – দামীর) বলে। ইসিম এর পরিবর্তে যে পদ ব্যবহার হয় তাকেই দমীর বা সর্বনাম বলে। দমীর তিন প্রকার। ১. মুনফাসিল দামীর (الضمير المنفصل) স্বতন্ত্র সর্বনাম ২. মুত্তাসিল দামীর (الضمير المتصل) যুক্ত সর্বনাম ৩. মুস্তাতির দামীর (الضمير المستتر) উহ্য সর্বনাম
____ আরবী গ্রামার পর্ব -০১ (ভুমিকা) আরবী গ্রামার আর কোরানিক গ্রামার এক নয়। কোরান বুঝার জন্য যে গ্রামার জানা প্রয়োজন তা খুব সহজ, আরবী গ্রামারের মত অতটা জটিল নয়। সমগ্র কোরানে পুনারাবৃত্তি সহ মোট শব্দ সংখ্যা প্রায় ৭৮ হাজার। তন্মধ্যে মুল শব্দ মাত্র ১৮ হাজারের মত। ফলে ২০০ /২৫০ শব্দের
” عَلَيْهَا تِسْعَةَ عَشَرَ আলাই্হা তিসাতা আশার। “তার উপর রয়েছে উনিশ।” সূরা মুদ্দাসসির বিশ্লেষণ: عَلَيْهَا = তার উপর, تِسْعَةَ عَشَرَ = উনিশ। এই আয়াতটির পুর্ববর্তি ও পরবর্তি আয়াতের বর্ননানুযায়ী তাফসীরকারক গন বলেন আয়াতে জাহান্নামের ভয়াবহতা বর্ণনার পর বলা হচ্ছে, “তার উপর রয়েছে উনিশজন” — অর্থাৎ উনিশজন ফেরেশতা জাহান্নামের রক্ষণাবেক্ষণ কারী।
_______ كُلٌّ فِیْ فَلَكٍ یَّسْبَحُوْنَ. _____ ১) كُلٌّ (কুল্লুন) = সবই, ২) فِي (ফী) = উপর ৩) فَلَكٍ (ফালাকি ) = কক্ষপথে ৪) يَسْبَحُونَ (ইয়াছবাহুন ) = সাঁতার কাটছে অর্থঃ প্রত্যেকেই এক একটি কক্ষপথে সাঁতার কাটছে। ব্যাখ্যাঃ কুরআনের এ আয়াতটি মহাকাশ সংক্রান্ত অলৌকিক দৃষ্টিভঙ্গির একটি অনন্য নিদর্শন। সূর্য, চাঁদ ও
মন যন্ত্রনা
কিসের জালায় মন মরে যায়
যখন তখন
অঙ্গ আমার কাঁপে
কোন অসুখের তাপে
Ekramul hoq
#আলিফ – লাম – মীম” এর তাফসীরঃ #এটি এক প্রকার “ঐশিরীয় সংকেত”, যেটির মাধ্যমে তিনি মানুষকে কৌতূহলী করেন ও আকর্ষণ করেন। আলিফ লাম মীম” ইত্যাদি হচ্ছে সেই অপারেটিং সিস্টেমের প্রোটেকটেড হেডার ফাইলস বা এনক্রিপ্টেড বুট কোড। মানুষ সেটার অর্থ বুঝতে পারছে না, কারণ সে উপযুক্ত ডিকোডার (হেদায়াত ও তাকওয়া) ছাড়া
কোরআন সংরক্ষনঃ
আল্লাহ বলেন: “إِنَّا نَحْنُ نَزَّلْنَا الذِّكْرَ وَإِنَّا لَهُ لَحَافِظُونَ” “নিশ্চয়ই আমরাই কোরআন অবতীর্ণ করেছি এবং আমরাই তা সংরক্ষণকারী।”(১৫:৯) এই আয়াত প্রমাণ করে: কুরআনের সংরক্ষণ মানবীয় প্রচেষ্টার ঊর্ধ্বে, এবং এর অক্ষয়তা বিজ্ঞানের আলোতেও প্রতিষ্ঠিত। শুধু মুখস্থ ও কাগজে নয় —বরং গাণিতিক কাঠামোর মধ্যেও এক অলৌকিক সংরক্ষণ রয়েছে।
_____ ” عَلَيْهَا تِسْعَةَ عَشَرَ ” আলাই্হা তিসাতা আশার। “তার উপর রয়েছে উনিশ।” সূরা মুদ্দাসসির বিশ্লেষণ: عَلَيْهَا = তার উপর, تِسْعَةَ عَشَرَ = উনিশ। এই আয়াতটির পুর্ববর্তি ও পরবর্তি আয়াতের বর্ননানুযায়ী তাফসীরকারক গন বলেন আয়াতে জাহান্নামের ভয়াবহতা বর্ণনার পর বলা হচ্ছে, “তার উপর রয়েছে উনিশজন” — অর্থাৎ উনিশজন ফেরেশতা জাহান্নামের
_____ #লৌহে মাহফুজের #বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যাঃ লৌহে মাহফুজ/ হার্ড ডিক্স/ ফোল্ডার / আলিফ লাম মীম একেকটি ফোল্ডার যা এই স্বর্গীয় অলৌকিক হার্ডডিস্কে রক্ষিত, যেখানে সমস্ত মানব ইতিহাস, ভবিষ্যৎ, ন্যায়-অন্যায়, সৌভাগ্য-দুর্ভাগ্য এমনকি প্রতিটি গোপন চিন্তাও এনক্রিপ্টেড আকারে সংরক্ষিত।” ১০০০ বছর আগের ইবনে আব্বাস, ইবনে, কুরতুবী, মারেফুল কোরানের তাফসীর দিয়ে আপনি বর্তমান প্রেক্ষাপটের
#আলিফ – লাম – মীম” এর তাফসীরঃ #এটি এক প্রকার “ঐশিরীয় সংকেত”, যেটির মাধ্যমে তিনি মানুষকে কৌতূহলী করেন ও আকর্ষণ করেন। আলিফ লাম মীম” ইত্যাদি হচ্ছে সেই অপারেটিং সিস্টেমের প্রোটেকটেড হেডার ফাইলস বা এনক্রিপ্টেড বুট কোড। মানুষ সেটার অর্থ বুঝতে পারছে না, কারণ সে উপযুক্ত ডিকোডার (হেদায়াত ও তাকওয়া) ছাড়া
কোরআন পাঠের আহবান কেন?
কখনও কখনও মানুষ সত্য শুনতে চায় না কারণ তারা তাদের বিভ্রান্তিগুলি ধ্বংস করতে চায় না।”
ধর্মীয় বিষয়ে মানুষ জন্মগত ভাবে যে বিষয়টি সত্য জেনে আসছে তা অন্য কেউ মিথ্যা বললে সহজে মেনে নিতে পারে না।
মানুষ ধর্মীয় বিষয়ে
AI মানবজাতীকে খুব শিঘ্রই কন্ট্রোল করবে।
ঠিক যেমন দাজ্জালের আগমনের আগে এক ধোঁয়াশা যুগ আসবে বলা হয়েছে মহা ফিতনা, মহাবিভ্রান্তি—ঠিক তেমনি AI আসছে এক অদ্ভুত, বিভ্রান্তিকর রূপে।
আজ যা নিয়ে খেলছেন, মুগ্ধ হচ্ছেন, যাকে নিয়ে রাত দিন সময় কাটাতে ভাল লাগে, যাকে বেস্ট বন্ধু ভাবতে ভাল লাগে,
وَاعْبُدْ رَبَّكَ حَتّٰى يَاْتِيَكَ الْيَـقِيْنُ
এবং ইবাদত কর = ওয়া আবুদু (وَاعْبُد ) তোমার রবের = রাব্বুকা ( رَبَّكَ ) যতক্ষন পর্যন্ত না = হাত্তা ( حَتّٰى ) তোমার কাছে না আসে = ইয়া ইয়াতিইয়াকা দৃঢ় বিশ্বাস = ইয়াকীন ( الْيَـقِيْنُ ) ১) তুমি তোমার রবের ইবাদত কর
ফাদক ভূমি বিতর্ক (قضية فدك)
“যা কিছু আল্লাহ তাঁর রাসূলকে ফিরিয়ে দিয়েছেন…।” (৫৯:৬)
ফাদক ছিল একটি উপযোগী জমি — খাইবার যুদ্ধের পরে মুসলিমদের হাতে আসে, তবে যুদ্ধ ছাড়াই আত্মসমর্পণ করে।
এটি “ফাই'” সম্পত্তি ছিল, যা সরাসরি রাসূল ﷺ এর অধীনে আসে (সূরা হাশর 59:6)
পৃথিবীতে আমাদের জীবন ই প্রথম জীবন নয়।
الْجَـنَّةِ خٰلِدِيْنَ فِيْهَا مَا دَامَتِ السَّمٰوٰتُ وَالْاَرْضُ ( সূরা হুদ আয়াত ১০৮)
১) আল জান্নাতি (الْجَـنَّةِ) = জান্নাতের ২) খালেদিনা (خٰلِدِيْنَ) = বসবাসকারীরা ৩) ফীহা মা (فِيْهَا مَا) = তার মধ্যে যতক্ষন ৪) দামাতি (دَامَتِ)
বিলাপের দেয়াল” এবং “জামারাত” — এ দুটি স্থানই ধর্মীয় ঐতিহাসিক স্মৃতিকে বহন করে:।
দুটি স্থান ধর্মীয়ভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ, নিচে ধর্মীয় দিক থেকে সাদৃশ্য ও বৈসাদৃশ্য তুলে ধরা হলো।
সাদৃশ্য (Similarities): বিলাপের দেয়াল: এটি প্রাচীন সোলায়মান (سليمان) নবীর সময়কার দ্বিতীয় মন্দিরের (Second Temple) পশ্চিম দেয়ালের অবশিষ্টাংশ। ইহুদিরা বিশ্বাস
ইরানের জয় – পরাজয়ে ব্যাথিত নই
ইসলামের আবির্ভাব সময় রোমে ও ইরান দুই বৃহৎ শক্তির মধ্যে চলছিল দীর্ঘদিনের যুদ্ধ। শক্তিতে ইরান ছিল প্রবল রোম দুর্বল।
৬১৪ খৃঃ পারস্যের সম্রাট খসরু পারভেজ বাইজেন্টাইন রোমানদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করে জেরুজালেম দখল করে নেয়। বাইজেন্টাইনরা (রোমান খ্রিস্টানরা) চরমভাবে পরাজিত হয়।
আবূ লাহাবের ৫ জন সন্তান ইসলাম গ্রহণ করেছিলেন। তার মধ্যে দু’জন ছেলে সাহবী ছিলেন- উতবা ও মা’তাব। আর তিনজন মেয়ে সাহাবীয়্যাহ ছিলেন- যুর্রাহ, খালেদাহ ও আয্যাহ।
তারা সবাই তেলাওয়াত করতেন-
تَبَّتْ يَدَا أَبِي لَهَبٍ وَتَبَّ
‘ধ্বংস হোক আবূ লাহাবের দু’হাত এবং সে নিজেও ধ্বংস হোক।
বিষয়টা কেমন?