আদমের পোষাকে আবৃত ও লুকায়িত হইয়া আমিই ফেরেস্তাগনের সিজদা গ্রহন করেছি লাম এবং মোহাম্মদ সাঃ এ-র সুরতে আমি নিজেই প্রশংসাকারী ও প্রশংসিত হইয়াছি।
(ইবনুল আরাবি রহঃ)
একই ব্যাক্তি মুহাম্মদ এবং আহাম্মদ কেন?
“মুহাম্মাদ তোমাদের পুরুষদের মধ্যে কাউকে পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী।” (৩৩:৪০) “আর যখন ঈসা (আ.) বলেছিলেন: ‘হে বনী ইসরাইল! আমি তোমাদের নিকট আল্লাহর রাসূল, আমি তাওরাতের সত্যায়নকারী এবং আমার পরবর্তী রাসূল আসবেন, যাঁর নাম হবে আহমাদ। (৬১:৬)
সনাতন মতে ব্রহ্মা শতরুপাকে সৃষ্টি করে তার রুপে মুগ্ধ হয়ে যৌনাচারে লিপ্ত হয় এবং জগত সংসার সৃষ্টি হয়।তিনিই বিষ্ণু তিনিই কৃষ্ণ তিনিই দুর্গা তিনিই অবতার।
এখানে ব্রহ্মা নিজেই আদমের রুপ ধারন করে এবং শতরুপা বলতে হাওয়া কে বুঝায়।
আমি আদম হতে তার জুটি সৃষ্টি করে নিষিদ্ধ ফল খেতে নিষিদ্ধ করলাম। তারা আদেশ অমান্য করে ফল ভক্ষন করায় লজ্জা স্থান উন্মুক্ত হয়ে গেল। তাদের জান্নাত হতে ধরাধমের সংসার জগতে প্রেরন করিলাম শাস্তি স্বরুপ এবং বললাম আমার পক্ষ থেকে প্রচারক গেলে তাদের অনুসরন করলে আবার জান্নাতে ফিরে আসতে পারবে আর যারা অনুসরন করতে ব্যার্থ হবে চিরস্থায়ী জাহান্নামে আবাস স্থায়ী হবে।
নিষিদ্ধ বৃক্ষ বলতে যৌনতার বিষয় ছিল। লজ্জা স্থান উন্মুক্ত হয়ে পড়া। সংসার জগত সুচনার জন্য স্বর্গ হতে বহিষ্কার করে পৃথিবীতে প্রেরণ। অবতার বা রাসুল আসবে তথা যারা তাকে অনুসরন করবে পুনরায় স্বর্গে ফিরে যাবে নফসের মৃত্যুর মধ্য দিয়ে। আর যারা অবাধ্য হবে অবতারের তারা চিরস্থায়ী নরকবাস করবে। নাফসের মৃত্যুর পরে আবার নিন্ম প্রাণী কুলে জন্ম নিয়ে পৃথিবী নামক নরকে ফিরে আসবে। যতক্ষন না পরিশুদ্ধ হবে চিরস্থায়ী সুখের আবাস স্বর্গে যেতে পারবে না।
ব্রহ্মা স্বয়ং বিভিন্ন অবতার বা রাসুল রুপে জগত সংসারে আসবে। কখনো বিষ্ণু কখনো কৃষ্ণ কখনো শিবের রুপে।তোমরা তাকে পুজো না করে বরং তাদের আদেশ পালন করবে।
একই ব্যাক্তি মুহাম্মদ এবং আহাম্মদ কেন?
“মুহাম্মাদ তোমাদের পুরুষদের মধ্যে কাউকে পিতা নন; বরং তিনি আল্লাহর রাসূল এবং শেষ নবী।” (৩৩:৪০) “আর যখন ঈসা (আ.) বলেছিলেন: ‘হে বনী ইসরাইল! আমি তোমাদের নিকট আল্লাহর রাসূল, আমি তাওরাতের সত্যায়নকারী এবং আমার পরবর্তী রাসূল আসবেন, যাঁর নাম হবে আহমাদ। (৬১:৬)