Categories
Other

অমিতের প্রেম

ফেইসবুকে প্রেম 

একাদশ শ্রেনির ছাত্র অমিত! যেমন দুড়ন্তন তার মধ্যে সব দিকে ভালো। পড়ালেখা আর খেলাধুলা করেই সারাদিন কেটে যায়।
.
ফেইসবুকে তার একটি আইডি আছে – মাঝে মাঝে ফেইসবুকে আসে একটু আকটু লেখা লেখি করে এরপর আবার ফেবু থেকে বের হয়ে যায়।

অমিত প্রায় ৩ দিন পর ফেইসবুক লগিন করে! এবং দেখতে পায় একটি মেয়ে আইডি থেকে রিকুয়েস্ট দিয়েছে আইডির নাম মেঘ কন্যা।
.
অমিত রিকুয়েস্ট টি দেখে একটু চোপ থেকে কিছুক্ষণ পর রিকুয়েস্ট গ্রহন করে। এর কিছুক্ষণ পরই এই মেঘ কন্যা আইডি থেকে অমিত কে নক করে!
.
:- Thanks For u…
:- Thanks কেন?..
:- রিকুয়েস্ট গ্রহন করায়।
:- ও আচ্চা.. কেমন অাছেন??..
:- ভাল – আপনি! এই ভাবেই শুরু হয় তাদের
কথা – আস্তে আস্তে তাদের মধ্যে ভালো বন্ধুত্ব হয়।
.
একজনের ভাল মন্দ – পছন্দ – অপছন্দ সব
কিছু জেনে নেয়।
.
অমিত এখন পড়ালেখা, খেলাধুলা ভুলে সারাক্ষন ফেইসবুকে সময় দেয় এবং মেঘ কন্যা নামের মেয়ের সাথে কথা বলে।
.
এই ভাবেই চলতে থাকে প্রায় অনেকদিন
প্রায় ৭ মাস হয়ে গেল।
.
কিন্তু মেঘ কন্যা কোনভাবেই তার ছবি অথবা নাম্বার অমিত কে দিতে রাজি নয়! অমিত যখন তার কাছে পিক অথবা নাম্বার চায় মেঘ কন্যা তখন যেন কেমন খারাপ আচরন করে এবং মেসেজের রিপ্লে দেয় না। বন্ধুত্ব নষ্ট হবার ভয়ে অমিত তেমন কিছু বলে না! ..
.
কিন্তু আর কত দিন – সে যে আর পারছে না মেয়েটির সাথে কথা বলতে বলতে অমিত মেঘ কন্যা মেয়েটি কে ভালবেসে ফেলে আর সে তার ভালবাসার কথাটা অনেক বার বলার চেষ্টা করেছে কিন্তু পারে না – ভয় হয় প্রোপজ করলে যদি মেয়েটি চলে যায়। মেঘ কন্যা কে সে হারাতে পারবে না ।

একদিন অমিত কঠিন শপথ করলো এবং ভাবলো আজ মেঘ কন্যা কে প্রপোজ করবে। মনের সব আবেগ দিয়ে একটা ভালবাসার জনে প্রেমের প্রোপজাল লেটার লিখলো। এবং মেঘ কন্যা কে মেসেজে লেখাটি সেন্ড করলো এবং তখন শুধু মেয়েটি বললো অনেক ভাল হয়ছে! অনেক সুন্দর হয়ছে ইত্যাদি।
.
মেঘ কন্যা ও বুঝতে পারছে অমিত থাকে
লাভ করে কিন্তু সে তেমন কিছু বলছে না।

অমিত ভাবছে কি করবে! মেয়েটি কে তার প্রপোজ করা প্রয়োজন! সেই জন্যে একদিন সড়াসড়ি বলে দিল

:- তোমার সাথে কথা বলতে, বলতে
তোমাকে কখন যে ভালবেসেছি তা
নিজেও জানি না। I Love You… (অমিত)
:- আমার সাথে মজা করছো! – এইসব নিয়ে
কি কেউ মজা করে (মেঘ কন্যা)
:- মজা না!!!! আমি তোমাকে সত্যি লাভ
করি – এখন তোমার উত্ররের অপেক্ষায় ।
(অমিত)
:- আমি তোমার উত্রর দিব ; তার আগে
আমার একটি শর্ত আছে (মেঘ কন্যা)
:- কি শর্ত – আমি তোমার সকল শর্তে
রাজি। (অমিত)
:-এখন থেকে আগামি দুই দিন তুমি ফেইসবুকে আসতে পারবে না! দুই দিন পর এসে আমার ইনবক্ম চেক করলেই সকল উত্তর পেয়েই যাবে (মেঘ কন্যা)
– মেঘ কন্যার এই শর্তে অমিত রাজি !

অপেক্ষার সময় যেন ফুরায় না! সে শুধু সারাক্ষন অপেক্ষা করছে কখন সময় শেষ হবে দুই দিন পৃর্ন হবে।

এরপর অনেক অপেক্ষার পর দুই দিন শেষ হল! নানা কৌতুহল নিয়ে অমিত ফেইসবুকে লগিন করে – এবং সাথে সাথে মেঘ কন্যার আইডি খুজতে থাকে  কিন্তু আইডি খুজে পাচ্ছে না। এরপর সে মেসেজ গিয়ে দেখে মেঘ কন্যা নামে কোন আইডির সাথে মেসেজ নেই –

কৌতূহল হয়ে
লাষ্ট আইডির সাথে মেসেজ দেখে ‘আইডি নেম হাবিব আদনান মেসেজটি পড়ে তার চোখ দিয়ে চোখ দিয়ে পানি ঝড়তে লাগলো। মেসেজে লেখা আমি একজন ছেলে আমার নাম হাবিব আদনান। .

অমিত কিছুক্ষণ পড় দেখতে পেল মেঘ কন্যা নামের হাবিব আদনান নামে ছেলেটি তাকে ব্লক করে দেয়! এরপর তখন নীল রংয়ের লেখাটি কালো রংয়ের হয়ে যায়।
.
অমিত যেন বোবা হয়ে গেল –
সে বুঝতে পারলো তার সাথে কি কি হয়েছে

তার চোখ দিয়ে শুধু পানি ঝড়তে থাকলো ! এবং তখনি পুরো জীবনের জন্যে ফেইসবুক থেকে বিদায় নেয় সে –

এরপর আর কখনো অমিত নামের ছেলেটি
কে কখনো ফেইসবুকে আসতে দেখা যায়নি।

ও যে জানেই জানে সবই জানে খেলে লুকোচুরি,
ও যে মানেই মানে সবই মানে সুখের জারিজুরি।

ও যে কৃষ্ণ সেজে বাঁশি বাজায় হৃদয় গহীনে
ও যে নয়ন জলে ভাসায় তরী নিশীথ স্বপনে।

Categories
Other

যে জীবন একলা ভীষণ

এক পৃথিবী লজ্জা নিয়ে ছায়ার দিন কাটে।

ভেতর থেকে চাপাকান্না ভেসে আসে।কে কাঁদে? অরু?

দীর্ঘশ্বাস ফেলে রুমে যায় মায়া।মেয়েটা হয়তো আজও প্রেমিকের সাথে ঝগড়া করে বালিশ ভেজাচ্ছে।

মায়া ধীর পায়ে অরুর পাশে গিয়ে বসে।মেয়েটা উপুর হয়ে কাঁদছে। আলতো করে হাত রাখে অরুর মাথায়।অরু হুড়মুড়িয়ে মায়াকে জড়িয়ে কাঁদে।মায়ার কষ্ট হয়।

মায়া ডাকে, অরু!
অরু কাঁদে।
মায়া আবার ডাকে।
অরু ফুপিয়ে কাঁদে।

মায়া আলো জ্বেলে দেয়। অরুকে পানি খাওয়ায়।ভেজা রুমালে অরুর মুখ মুছিয়ে দেয়। বাতি নিভিয়ে হেলান দিয়ে বসে অরুর বিছানায়।

‘কাছে আয় অরু।তোকে ছায়া’র গল্প শোনাই।’

রাত বাড়ে।মায়া বলে যায়।অরু মায়াকে ঘেষে বসে থাকে…..

বাবা মায়ের প্রথম সন্তান ছায়া।আদর যত্ন ঢেলে সাজানো পুতুল বড় হতে থাকে একটু একটু করে।বাবা মায়ের আশা বাড়তে থাকে।

ছায়াও এগিয়ে যায়।কঠোর পরিশ্রম করে নামকরা পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পায়।

প্রথম বারের মতো বাধন হারা মুক্ত আকাশে উড়ে বেড়ায় ছায়া। চারপাশ থেকে ভেসে আসে মরীচিকার হাতছানি। ছায়া হারাতে থাকে।

একবার নিকষ কালো মেঘ-মাখানো মুখ নিয়ে বাড়ি ফেরে ছায়া। বাবা-মায়ের চিন্তার শেষ নেই।হাজার রকম মন ভোলানো জিনিসে ছায়াকে জড়িয়ে রাখে, যেনো সে এখনও সেই ছোট্ট পুতুল।

হ্যা,পুতুলই তো। বাবা মায়ের কাছে ছায়া এখনও সেই জীবন্ত পুতুল।

ছায়ার বিরক্ত লাগে।রুমে ঢুকে দরজা মেরে দেয়।বাবা মায়ের মন খারাপ হয়।ছায়ার পেছন পেছন গিয়ে দরজা ধাক্কাতে থাকে ব্যাকুল ভাবে। আহারে! মেয়ে না জানি কোথায় ব্যাথা পেলো।

ছায়া দরজা খুলে তেড়ে এসে মুখ ঝামটা দিয়ে আবার ভেতরে ঢুকে যায়।

বাবা মায়ের বুক ফাটে। ছোট্ট পুতুল বড় হয়ে গেলো বুঝি!

ছায়ার এখন অনেক টাকা দরকার।প্রেমিকের জন্মদিন। বাসায় কিছু মিথ্যে বাহানায় দশ হাজার টাকা হাতিয়ে নেয়। একটা দামী ঘড়ি কেনে। প্রেমিকের হাসিমুখ দেখে বেশ আনন্দ হয় ছায়ার।

একদিন অচেনা আইডি থেকে ম্যাসেজ আসে।ছায়া দেখে চমকে ওঠে।এগুলো যে ওরই ছবি।ভিডিওতেও ওকেই দেখা যাচ্ছে।কিন্তু এমন নোংরা কাজ তো সে করেনি কখনো!

দলে দলে আত্মীয়স্বজন ফোন দেয়, ম্যাসেজ দেয়।

ছায়ার পাগল পাগল লাগে।প্রেমিককে জানায়।
সে প্রেমিক দুঃশ্চরিত্রা বলে ব্লক করে দেয়। ছায়ার মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ে।

বাসা থেকে ফোন আসে।বাবার হার্ট অ্যাটাক।

ছায়া ছুটে যায়। মা মুখ ফিরিয়ে থাকে।ছোটবোন আধো আধো কন্ঠে জানায়, ‘আব্বু-আম্মু তুমাকে লাগ(রাগ)’

বাবা কিছুটা সুস্থ হয়।ছায়ার দিকে তাকায় না।

এক পৃথিবী লজ্জা নিয়ে ছায়ার দিন কাটে।

অচেনা নাম্বার থেকে ছায়ার ফোনে আসতে থাকে অশ্লীল সব ম্যাসেজ। সমস্ত বন্ধু বান্ধবী কেমন এড়িয়ে যেতে থাকে ছায়াকে। প্রেমিককে ফোন দিলে দুনিয়ার সমস্ত নোংরা গালি দিয়ে কেটে দেয়। কান ঝা ঝা করে ওঠে ছায়ার।

ছায়া কাঁদে। খুব কাঁদে।

পাড়া প্রতিবেশীরা মা বাবাকে খোঁচা মেরে কথা শোনায়। মা বাবা কাঁদে। মরে যেতে বলে ছায়াকে।

ছায়া খুব করে হারিয়ে যেতে চায়।অদৃশ্য হয়ে যেতে চায়।মরতে চায়।

বেশ কয়েক পাতা স্লিপিং পিল খেয়ে নেয়।কিন্তু মরা হয়ে ওঠে না তার।

আকাশের দিকে তাকিয়ে একটা ম্যাজিকের অপেক্ষা করে ছায়া।তার হঠাৎ মনে পড়ে, ছোটবেলায় করা তার সমস্ত দোয়া কেমন করে কবুল হয়ে যেতো। সে তো এসব ভুলেই গেছে।

যেনো বহুকাল পর রব্বের সামনে দাড়ালো ছায়া। পচে যাওয়া ভাঙা চোরা অন্তর নিয়ে ছায়া তার রব্বকে বললো এক সমুদ্র হিজিবিজি কথা।
বললো, এই পৃথিবী তাকে চায়না!

তারপর থেকে রোজ রাতে ডাক আসতো ছায়ার। সর্বশেষ আসমানে এসে সমস্ত এলোমেলো কথার পাহাড় মন দিয়ে শুনে নিতেন তার রব্ব।

একলা ছায়া চিঠি লিখতো রব্বের কাছে। যার সবটা জুড়ে থাকতো রব্বের সাথে দেখা হওয়ার প্রতীক্ষা।

এই চিঠি কোন বর্ণমালায় লিখা যায় না, লিখতে হয় অশ্রুমালায়।

তারপর একদিন সিজদায় রব্বের সাথে কথা বলতে বলতেই খুব ভোরে রব্বের কাছে চলে যায় ছায়ার প্রশান্ত আত্মা।

বাবা মা কাঁদে। পাড়া প্রতিবেশী আহা উহু করে। ছায়া আস্তে আস্তে মুছে যায়।ছায়ার রব্ব ছায়াকে সুন্দর সমাপ্তি দেয়।

তারপর? – অরু ধরা গলায় জিজ্ঞেস করে মায়াকে।

মায়া মুচকি হেসে বিছানা থেকে নামে।ধীরে ধীরে বারান্দায় যায়।আকাশ ভর্তি ঝলমলে তারা। এমন তারার মেলা ভীষণ প্রিয় ছিলো ছায়া আপুর।সে মারা যাওয়ার সময় তো মায়া খুব ছোট।তবুও মায়া সব জেনেছে।ছায়া আপুর ডায়েরী খুব যত্নে রেখে দিয়েছে বাবা-মা।

অরুও যায় পেছন পেছন।মায়াকে জিজ্ঞেস করে- ‘ছায়া তোমার কেউ হয় মায়াপু?’

‘আমার বড় বোন।’ – গলা কেঁপে ওঠে মায়ার।একফোঁটা অশ্রু গড়িয়ে পড়ে মায়ার গাল বেয়ে।দক্ষিণা বাতাসে উড়তে থাকে মায়ার চাদর।

বিশাল আকাশে একদৃষ্টে চেয়ে আছে মায়া।রব্ব নিশ্চয়ই এখন নিচে নেমে এসেছেন।

মায়া ছুটে যায় জায়নামাজে।

অরুর কান্না পায়। মায়াপুর জন্যে, ছায়াপুর জন্যে।তার নিজের জন্যেও কান্না পায়।

অরুও ধীরে ধীরে এগোয়। ওযু করে এসে দাঁড়িয়ে যায় মায়ার পাশে।

সেও আজ ছায়াপুর মতো চিঠি লিখবে। অশ্রুমালায় তার সমস্ত হিজিবিজি কথা সে রব্বকে বলবে, যে রব্ব শোনেন…

জীবন একলা ভীষণ

Categories
My text Other

মোল্লার জিহবাই আমার জিহিব্বাহ

জন্ম থেকে মোল্লার জিহ্বায় খাবার খাওয়া অভ্যস্থ মানুষ গুলো এখন আর নিজের জিহ্বায় কোন স্বাদ পায় না। যত ভাল খাদ্যই পরিবেশন করা হোক মোল্লার জিহ্বা খুঁজে।

হাদীস ভিত্তিক মাদরাসা শিক্ষা ব্যবস্থা এভাবেই আলেমদেরকেও কোরান বিমুখ করে রেখেছে। ঐ যে শুরু থেকেই অভ্যস্থ নয়। ইংরেজরা এমন এক চাবী মেরে গেছে তাদের সিলেবাজের মগজে।

Categories
Other

সম্পত্তি বেদখল হলে আপনি কি করবেন?

https://youtu.be/Sz6h-hZgW7g

জোর করে আপনাকে আপনার জমি থেকে উচ্ছেদ করে অবৈধ ভাবে সেখানে অন্য কেউ তার স্বত্ব প্রতিষ্ঠিত করার অবস্থাকে বেদখল বলে।
বেদখল হতে প্রতিকার পেতে আপনাকে প্রমান করতে হবে —-
১) আপনাকে জোর পুর্বক বেদখল করা হয়েছে
২) আপনাকে আপনার সম্মতি ছাড়া বেদখল করা হয়েছে।
৩) যথাযথ আইনগত পদ্ধতি ছাড়া বেদখল করা হয়েছে
৪) আপনি বেদখল হওয়ার ৬ মাসের মধ্যে মামলা দায়ের করেছেন।

ক) ফৌজদারী আদালতে মামলাঃ জমি দখলকে কেন্দ্র করে অস্থিতিশীল পরিস্থতির সৃষ্টির আশংকা দেখা দিলে ফৌজদারী কার্যবিধির ১৪৫ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে পারেন। এ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে হবে ১ম শ্রেনীর ম্যাজিষ্ট্রেটের আদালতে। আর এ মামলা করতে হবে বেদখল হয়ে গেলে বা বেদখল হওয়ার আশংকা দেখা দেওয়ার দুই মাসের মধ্যে। মামলা করলে ম্যাজিষ্ট্রেট প্রতিপক্ষের উপর সমন জারী করবেন। পরবর্তি সময়ে উভয় পক্ষের বক্তব্য শুনবেন এবং সাক্ষ্য প্রমান শেষে সম্পত্তির দখলকার কে তা নির্ধারন করবেন। প্রয়োজনে সরজমিনে আদেশ দিতে পারবেন পুলিশকে। তাদের দেওয়া প্রতিবেদনের ভিত্তিতে দখলকার কে সে বিষয়ে রায় দিবেন।
তবে ১৪৫ ধারায় প্রতি কার চাইতে গেলে এখানে স্বত্ব বা মালিকানা দাবি করা যাবে না। এর মধ্যে শুধু প্রকৃত দখলদার নির্নয় করার জন্য প্রতিকার চাওয়া যাবে।

খ) দেওয়ানী আদালতে মামলাঃ
১৮৭৭ সনের সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮,৯ ও ৪২ ধারায় জমি জমার মালিকানা নিয়ে প্রতকারের ক্ষেত্রে
নির্দিষ্ট এখতিয়ারধীন আদালতে মামলা করতে হবে।
মামলার মুল্যমান ৪ লাখ টাকার কম হলে সহকারী জজ আদালতে এবং চার লাখের বেশী হলে অসীম এখতিয়ার পর্যন্ত যুগ্ম জেলা জজ আদালতে প্রতিকার চাইতে হবে। মামলা দায়ের করতে হবে আইনজীবির মাধ্যমে।
সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা অনুযায়ী প্রতিকার চাইতে হলে মালিকানা প্রমানের দরকার নাই। শুধু জমি থেকে দখলচ্যুত হয়েছেন এটি প্রমান করলেই চলবে।

৯ ধারায় উল্লেখ আছে, যদি কোন ব্যক্তি বেদখল হন, তবে তিনি তার মাধ্যমে দাবীদার কোনও ব্যক্তি মোকদ্দমার মাধ্যমে এর দখল পুনরুদ্ধার করতে পারেন। এ ক্ষেত্রে যেসকল দিক বিবেচনা করা হয়, সে গুলি হল —–
বাদী অর্থাত যিনি প্রতিকার দাবী করেছেন, তিনি জমিটি দখল করে আসছিলেন কি না, বিবাদীপক্ষ তাকে জোরপুর্বক বেদখল করেছেন কি না? বি বাদী বেআইনীভাবে জমিতে প্রবেশ করেছেন কি না। তবে বাদীকে অবশ্যয় ৬ মাসের মধ্যে মামলা করতে হবে। অন্যথায় এ ধারায় মামলা করার অধিকার হারাতে হবে তাকে।

বাদী যদি সম্পত্তিতে নিজের স্বত্ব মালিকানা প্রমানে সামর্থ নাও হয় কেবল বেদখল হওয়ার পুর্ব পর্যন্ত দখল থাকা প্রমান করতে পারেন তবে তিনি তার পক্ষে ডিক্রি পেতে পারেন। সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারা মতে প্রদত্ত ডিক্রী বা আদেশের বিরুদ্ধে আপীল বা রিভিউ করার কোন বিধান নাই। *****

তবে মহামান্য হাইকোর্টে রিভিশন করা যাবে।

Categories
Entertainment Other

Mayor abusing his powers

https://youtu.be/nm6qMqOHVPs

Live Protidiner kagoj 24 Sep 2022

Categories
Entertainment Other

Contempt of Court Order

https://youtu.be/Sz6h-hZgW7g

News durnitibarta 18 Sept 2022

The Mayors adamant activity and disobeying the court order has created adverse reactions to administration and government.

Categories
Other

মেয়র জামালপুর পৌরসভার অমানবিক আচরনঃ

জামালপুর পৌরসভার মেয়র ছানোয়ার হোসেন ছানুর অমানবিক কর্মকান্ডে গৃহ হারা এক নিরীহ পরিবার। আদালতের নোটিস পেয়েও পুলিশ আমলে নিচ্ছেনা বিষয়টি।

News Durniti barta 23/9/22

Categories
Bangla Song Other

যদি তুমি না থাক পাশে…

Categories
Entertainment Other

যদি থাকতে তুমি….

একবুক অভিমান, নিঃসঙ্গতা আর একাকীত্ব নিয়ে ধীমান অভিনেতা হুমায়ুন ফরীদি পৃথিবী থেকে বিদায় নেন। হুমায়ুন ফরীদির এই নীরব প্রস্থানের অন্যতম কারণ হিসেবে কাছের মানুষদের অনেকেই মনে করছেন সুবর্ণাহীন তার একাকীত্বকে।

২০১২ সনে ধানমন্ডির ৯/এ রোডের ৭২নং যে এপার্টমেন্টে হুমায়ুন ফরীদি মারা যান, সেটি ২০০৬ সালে কিনে উপহার দিয়েছিলেন সুবর্ণা মুস্তাফাকে। ২০০৮ সালের ৭ জুলাই তরুণ স্বামী বদরুল আনাম সৌদের বাহুলগ্না হওয়ার আগে সূবর্ণা মুস্তাফা এই এপার্টমেন্টটি হুমায়ুন ফরীদিকে ফিরিয়ে দেন। দীর্ঘ ২২ বছর সংসার জীবন কাটিয়ে বিচ্ছেদের পর সেই এপার্টমেন্টেই নিরবে- নিভৃতে একাকী কাটিয়েছেন হুমায়ুন ফরীদি।

Categories
My text Other

গারে গা গাঙেরো ক্ষ্যাপা—-

গে রে গা গাঙ্গেরো ক্ষাপা
হাপুর হুপুর ডুব পাড়িলে
এবার মজা যাবে বুঝা
কার্তিকের উলানি কালে

বাইচালা দেয় ঘড়ি ঘড়ি
ডুব পারিস কেন তাড়াতাড়ি।
প্রবল হবে কফের নাড়ি
যাতে হানি জীবনমূলে।।

কুতবি যখন কফের জ্বালায়
তাবিজ তাগা বাঁধবি গলায়।
তাতে কি রোগ হবে ভালাই
মস্তকের জল শুষ্ক হলে।।

শান্ত হ রে ও মন ভোলা।
ক্ষান্ত দে রে ঝাঁপই খেলা
লালন কয় আছে বেলা
দেখলি নারে চক্ষু মেলে।।

গে রে গা গাঙ্গেরো ক্ষাপা
হাপুর হুপুর ডুব পাড়িলে
এবার মজা বুঝা যাবে
কার্তিকের উলানি কালে

en_USEnglish
Verified by MonsterInsights