এদেশে জরুথিষ্টগন নিজেকে আকাবির দাবী করতে গর্ববোধ করে। কিন্তু কোরানে আকাবির শব্দটা এসেছে সূরা আনআমের ১২৩ আয়াতে। এখানে অপরাধীদের প্রধানকে আকাবির হিসেবে সম্বোধন করা হয়েছে।
আমাদের জরুগন প্রকৃতই অপরাধীদের প্রধান বলেই নিজের অজান্তেই এ লকব বেছে নিয়েছে। দেখা যাক আয়াতটি।
এইরূপে আমি প্রত্যেক জনপদে সেখানকার অপরাধীদের প্রধানকে( আকাবিরকে) সেখানে চক্রান্ত করার অবকাশ দিয়াছি ;৬:১২৩
وَكَذٰلِكَ جَعَلْنَا فِىْ كُلِّ قَرْيَةٍ اَكٰبِرَ مُجْرِمِيْهَا لِيَمْكُرُوْا
অনুরুপ চার প্রধান এর রুপান্তর নিয়ে ভাবলে প্রমান হয় আমাদের দেশের আকাবিরগন কত বড় মাপের আকাবির।
জিব্রাঈল- আজরাঈল- মিকাঈল -ইস্রাফিল ১৫০০ বছর
লুত -উযযা- মানত -হাবল —- ৩০০০ বছর আগে ছিল।
ব্রহ্মা – বিষ্ণু – শিব- মহেশ্বর — ৫০০০ বছর আগে ছিল।
লুহ – শিহা – শেহেম- হেরন — ১০০০০ বছর আগে ছিল।
এরা পারসিয়ান। এই লুহ শিহা-শেহেম-হেরনের অনুসারীরা আজো তাদের আগের মতাদর্শে ফিরিয়ে নিতে নানা কৌশল করে ইসলাম ধর্মে জাল পেতে রেখেছে। তাদের দেবতা আমুন কে যেন ভক্তি ভরে দৈনন্দিন স্মরন করে সে জন্য ফাতেহা পাঠ শেষে আমিন (বিশ্বস্থ) বলার কৌশল ঢুকিয়ে দিয়েছে। সালাতকে সিয়ামকে তাদের মাতৃভাষায় রুপান্তর করে নামাজ, রোজার রুপ দিয়েছে। সূর্যের আরাধনার সাথে মিল রেখে অর্চনা করার জন্য। সিয়ামকে রোজা বলে উপবাসের মধ্যে সীমিত করে দিয়েছে।
এই আমিন জোরে না আস্তে বলা নিয়ে আবার পন্ডিত গন মহা আন্দোলনে রত। অথচ এতটুকু বোধগম্য হয় না অনুকরনকারীদের যে এই আমিন শব্দটা সূরায় আছে কি না তা যাচাই করে দেখে নি কোন দিন। আর এই আমিন শব্দের অর্থই বা কি? তাও ভাবার সুযোগ হয় নি আকাবিরদের।।আমিন কোরানের ভাষায় বিশ্বস্ত।