দেশ নিয়ে গভীর ষড়যন্ত্র চলছে। দেশের স্বাভাবিক পরিস্থিতি নষ্ট করার জন্য। যাতে করে একটি অজুহাত দিয়ে তারা আমাদের এই দেশের উপর অন্যকোন পক্ষ অনুপ্রবেশ করতে পারে। তাই আমাদেরকে সতর্ক এবং সাবধান হতে হবে। এমন কোন কর্মকান্ড করা যাবে না যাতেকরে দেশের ভাবমূর্তি নষ্ট হয়!
সরকার পদত্যাগ করছে ঠিক আছে, কিন্তু যোদ্ধ রয়ে গেছে,, দেশ স্বাধীন হয়েছে কিন্তু সংস্কার হয় নি, এটা মনে রাখবেন। আওয়ামী ক্যাডার প্রশাসন এখনো হাল ছাড়ে নি।
দেশে চক্রান্ত চলতেছে,, সবাই সাজাগ থাকবেন,আনন্দ উল্লাস করার সময় এখন না, যত দ্রুত সম্ভব নতুন সরকারের আগমন ঘটান, পারলে আজ রাতের ভিতরে সরকার তৈরি করুন না হয় অনেক বিপদ হতে পারে।
দেশের সার্বভৌমত্ব হুমকির মুখে। দয়া করে বিজয় উল্লাস থামান। শেখের বেটি কি প্লান করে গেছে কে জানে? জানলে ঘুম হারাম হয়ে যাবে।
সংসদে সব আগে থেকেই ভাংগা ছিল। এত ইম্পর্টান্ট ফাইলের ড্রয়ারে চাবি লাগানোই ছিল কেন? গনভবনে এত ইজিলি ঢুকতে পারলো কিভাবে মানুষ? গৃহযুদ্ধ বাধিয়ে দিয়ে গেছে।
কুইক তত্ত্বাবধায়ক সরকার গঠিত না হলে ,এই অবস্থার সর্বোচ্চ সুবিধা নেবে ভারত। অলরেডি কাউন্টার ক্যু এর হুমকি চলতেছে। দয়া করে এলাকাভিত্তিক ভাবে দাংগা হাংগামা বন্ধের চেষ্টা করুম। নাহলে আন্তর্জাতিক ভাবে আমরা গৃহযুদ্ধ বিবেচনায় ঝামেলায় পড়তে যাচ্ছি। প্রতিবেশীকে এই সুযোগ কখনই দেয়া যাবে না। দেশের সার্বভৌমত্ব রক্ষা করার চেষ্টা করুন। উল্লাস পরে করবেন।
যা এখন করনীয়ঃ
১) সবার আগে সংসদ বিলুপ্ত করা উচিত বিচার বিভাগে দলীয় ভাবে নিয়োগ বাতিল করতে হবে
২) অতি দ্রুত সরকার গঠন করে সরকার সুন্য দেশকে শত্রুদের ষড়যন্ত্র থেকে রক্ষার ব্যাবস্থা জরুরি মনে করি।
চারদিন আগে যে জামায়াত নিষিদ্ধ করলেন, আজ আবার সেই দলের আমিরের সাথে ১ম সারিতে বৈঠক করলেন!