একদল নির্বোধ মানুষ আর একজন ঠকবাজ মানুষ কাছাকাছি হলেই একটি নতুন ধর্ম সৃষ্টি করা যায়। ধর্মের সূচনা এ ভাবেই। তাই পৃথিবীতে সারে চার হাজার ধর্ম কিন্তু দ্বীন একটি।
সনাতন ধর্মে কুমারী কুন্ত মন্ত্র সাধন করলে সূর্য দেবতা তার সামনে উপস্থিত হতে বাধ্য হন এবং দেবতার অদৃশ্য আশির্বাদে কুমারী কুন্ত গর্ভবতি হয়ে পঞ্চপান্ডবের জন্ম দেন।
মুসলিম ধর্মে কুমারী মারিয়াম আ: আল্লাহর কুদরতে গর্ভপতি হন এবং ঈসা আ: এর জন্ম দেন।
বেদ মানুষকে চার ভাগে ভাগ করেছে ব্রাহ্মন, ক্ষত্রীয়, বৈশ্য, শুদ্র। অথচ সেই বেদ পড়ার অধিকার নাই শুদ্রের।
শাস্ত্র মতে শূদ্র অস্পৃশ্য জাতি। সেই অস্পৃশ্য জাতীকে একমাত্র ব্রাহ্মন মন্ত্র পড়ে স্বর্গে পাঠাতে পারে ।
বুখারীতন্ত্র মানুষকে চার মাযহাবে ভাগ করেছে। মোল্লা দোয়া করে দিলে জান্নাতে যাবে।
ব্রাহ্মন্যবাদ আর মোল্লাতন্ত্র মুদ্রার এপিট ওপিট। তারা যেন স্রষ্টার পক্ষ হতে মানুষকে স্বর্গে পাঠানোর নিয়োগ প্রাপ্ত ডিলার।
শূদ্র –ব্রহ্মার পদ যুগল হতে সৃষ্টি, শূদ্রের গলায় এ জন্য কালো সুতো পড়িয়ে দেওয়া হয় যাতে সমাজ সহজে চিনতে পারে এরা নীচু জাতি।
অনুরুপ বিবি হাওয়া আদমের বাম পাঁজর হতে সৃষ্টি। তাই স্বামীর পায়ের নীচে তার স্বর্গ দাবী।
কখনও কখনও মানুষ সত্য শুনতে চায় না কারণ তারা তাদের বিভ্রান্তিগুলি ধ্বংস করতে চায় না।”
মানুষ নিজেই নিজের স্বর্গ বা নরকের সৃষ্টিকর্তা, আর তার নিজের ভুল ছাড়া অন্য কোন শয়তান নেই”।
কালের বিবর্তনে মহাকাব্য রুপান্তর হয়ে গেল মহাভারতে। বুখারীও আজ অনুরুপ ঠাই করে নিয়েছে অস্তি মজ্জায়। মুল গ্রন্থে যাই থাকুক __