ধর্মীয় উপাসনালয়কে চাকচিক্য করে, নীতি নৈতিকতা ভুলে গিয়ে এই কোন ধর্মে পতিত হচ্ছে পৃথিবীর সব হিন্দু, মুসলিম, ইহুদী, খৃষ্টান।
ফরজ নামাজের পর সুন্নত নামাজগুলি নিজে নিজে পড়ে নেয়। এতে করে বুঝা যায় প্রত্যেকে নামাজ পড়তে পারে। নিজের নামাজ নিজে পড়তে পারে তবে রোটেশনালি তারা কেন মসজিদে নামাজ পড়াতে পারবে না? তাহলে তো ভাড়া করা ইমাম মুয়াজ্জিনের দরকার হয় না।
পুর্বে সিস্টেমটা এমনই ছিল,যারা আযান দিতে জানে তারা আজান দিবে যারা নামাজ পড়াতে জানে তারা নামাজ পড়াবে। নবী কারীম সাল্লাল্লাহু সালামের এমনটাই নির্দেশ ছিল। কিন্তু সিস্টেমটা বদলালো কে? কি তার পিছনে সার্থ জড়িত? ভয় ঢুকিয়ে দেয়া হল সহী শুদ্ধ না হলে সবার পাপের ভার নিতে হবে।
ধর্ম ব্যবসায়ীরা ৫০ মিটার পর পর মসজিদ ও মাদ্রাসা তৈরি করাচ্ছে তাদের ব্যবসাটা চাঙ্গা রাখার জন্য ধর্মকে প্রসারের জন্য নয়।সাধারন মানুষের মগজে ঢুকিয়ে দেয়া হয়েছে এতে সোয়াবের বন্যা। এসব সত্যকে তুলে ধরলে নাস্তিক, ইহুদী খৃষ্টানের দালাল লকবে ভুষিত করা হয়।
ধর্মান্ধ আবেগী মুসলমানকে এভাবেই মগজ ধুলাই করে প্রতিষ্ঠিত করা হয়েছে ধর্মের নামে জীবিকার সংস্থান।