দুঃখের বিষয় নবীর জন্মভূমি থেকে সেই মানের একজন আলেম বাহির হয়ে আসলো না। তার জন্মভূমির বাইরের এসব হাদিস, ফিকহ, কিতাব, ইজমা, কিয়াস বিশারদরা আমাদেরকে ভীন্ন ভীন্ন ইসলাম উপহার দিয়েছে। একেকজন একেক মতামত, একেক পথ দেখিয়ে আমাদের ঘূর্নির মত ঘুরিয়ে দিয়েছে। একেক জনের মত একেক রকম। এনাদের অনুসারি আমরাও একেক মানহাজের। অথচ ওহি প্রাপ্ত আরবের মহামানব দিয়েছিলেন কেবল কুরআন। নবী মুহাম্মাদ (স:) এর মানহাজের অনুসারি কারা? বলবেন আমরাই? না তো হবেনা কেননা নবীতো চলতো কুরআন দেখে, আপনি চলেন কি দেখে? উপরের এসব স্কলারদের দেখে নিশ্চয়? বলবেন এরাই তো নবীর কথাটাই বলেছে? না তা তো হয়নি, তাই হলে সবার কিতাবের কথা একই হতো, এত ভীন্ন হতোনা।
আর রাসূল বলবে, ‘হে আমার রব, নিশ্চয় আমার কওম এ কুরআনকে পরিত্যাজ্য গণ্য করেছে। আল ফুরকান-৩০
আজ তোমাদের জন্য তোমাদের দীন পূর্ণাংগ করিলাম ও তোমাদের প্রতি আমার অনুগ্রহ সম্পূর্ণ করিলাম এবং ইসলামকে তোমাদের দীন মনোনীত করিলাম। সূরা মায়েদা,আয়াত ৩
আর আমরা নবীর কাছ থেকে কি শিক্ষা নিয়ে জীবন পরিচালনা করছি —1) পেশাব কিভাবে করতে হয়, (2) পায়খানা করে কিভাবে মুছতে হয় (3) কদু খোয়া মধু খাওয়ার সুন্নত 4) এক বিঘত মেছাক দিয়ে দাঁত মাজন (5) পায়খানার, খাওয়ার, সহবাসের দোয়া 6) (sex) করার সময় দোয়া না পড়লে নন্টুর (penis) মধ্যে শয়তান ঢুকে যাবে.—-. এসব পরিত্যাক্ত সুন্নতী আমলের গুরুত্ত।
আল্লাহ তাঁর নবীকে কি মানব জাতীকে এসব শিক্ষা দিতে পাঠিয়েছেন ? এ সব অনুসরন অনুকরনের জন্যই কি মহাগ্রন্থ আল কোরান নাযিল করে কিয়ামত পর্যন্ত তা সুরক্ষার দায়িত্ত নিজে নিয়েছেন??