খৃষ্টান কাকে বলে? আপনাকে অর্ধেক খৃষ্ঠান বানিয়ে ফেলেছে আপনার অজান্তে, বলবো কিভাবে? আচ্ছা কয়েকটি বলি—,ইমাম মাহাদি আসবে ,কোরআনে নাই বাইবেলে আছে , ঈসা আঃ আসবে কোরআনে নাই বাইবেলে আছে ,
আজওয়া খেজুর খাওয়া সুন্নত কোরআন নাই বাইবেলে আছে । আদম আঃ স্ত্রীর নাম হাওয়া কোরআন নাই বাইবেলে আছে, তাকে আদম আঃ পাঁজর থেকে বানানো হয়েছে কোরআন নাই বাইবেলে আছে ।
আরও অনেক আছে পড়েন ভাই , আপনার বিশ্বাসে অর্ধেক খৃষ্ঠান হয়ে আছেন, বোখারী আপনার 12 টা বাজিয়ে দিয়েছে। এই জাতিকে সত্য বললেও মাথায় ঢুকবেনা কারন তারা সত্যের চর্চা, বিবেকের চর্চা করেনা,অন্ধ এক আদি বেকুব জাতি।
*
খনার বচন মূলত কৃষিতত্ত্ব ভিত্তিক ছড়া। আনুমানিক ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত।অনেকেরমতে,খনা নাম্নী জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী এক বিদুষী বাঙালি নারীর রচনা এই ছড়াগুলো। তবে এ নিয়ে মতভেদ আছে। অজস্র খনার বচন যুগ-যুগান্তর ধরে গ্রাম বাংলার জন-জীবনের সাথে মিশে আছে। জনশ্রুতি আছে যে, খনার নিবাস ছিল অধুনা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার বারাসত সদর মহকুমার দেউলিয়া গ্রামে (বর্তমানে চন্দ্রকেতুগড় প্রত্নস্থল, যেটি খনামিহিরের ঢিবি নামে পরিচিত)। এমনকি, তিনি রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের দশম সদস্য ছিলেন বলে কথিত। বরাহমিহির বা বররুচি-এর পুত্র মিহির তার স্বামী ছিল বলেও কিংবদন্তি কথিত আছে। এই রচনা গুলো চার ভাগে বিভক্ত।
খনা কে ছিলেন তার আসল পরিচয় কী এবং খনার বচন।
খনার বচন মূলত কৃষিতত্ত্বভিত্তিক ছড়া। আনুমানিক ৮ম থেকে ১২শ শতাব্দীর মধ্যে রচিত। অনেকের মতে, খনা নাম্নী জ্যোতির্বিদ্যায় পারদর্শী এক বিদুষী বাঙালি নারীর রচনা এই ছড়াগুলো। তবে এ নিয়ে মতভেদ আছে। অজস্র খনার বচন যুগ-যুগান্তর ধরে গ্রাম বাংলার জন-জীবনের সাথে মিশে আছে। জনশ্রুতি আছে যে, খনার নিবাস ছিল অধুনা পশ্চিমবঙ্গের উত্তর চব্বিশ পরগণা জেলার বারাসত সদর মহকুমার দেউলিয়া গ্রামে (বর্তমানে চন্দ্রকেতুগড় প্রত্নস্থল, যেটি খনামিহিরের ঢিবি নামে পরিচিত)। এমনকি, তিনি রাজা বিক্রমাদিত্যের সভার নবরত্নের দশম সদস্য ছিলেন বলে কথিত। বরাহমিহির বা বররুচি-এর পুত্র মিহির তার স্বামী ছিল বলেও কিংবদন্তি কথিত আছে। এই রচনা গুলো চার ভাগে বিভক্ত।
১) কৃষিকাজের প্রথা ও কুসংস্কার
২) কৃষিকাজ ফলিত ও জ্যোতির্বিজ্ঞান
৩) আবহাওয়া জ্ঞান
৪) শস্যের যত্ন সম্পর্কিত উপদেশ