দাবীদার মুসলমান এর উত্তর সূরি আজো বিদ্যমানঃ
১। রাসুলুল্লাহকে ১ মাস কান্দাইসে মুসলমান, ইহুদি নাসারা নয়।
২। হযরত ওমর (রাঃ) কে শহীদ করেছে মুসলমানরা, কপালে দাগওয়ালা- দাড়িওয়ালা, আমেরিকা- রাশিয়া নয়।
৩। হযরত ওসমান কে যারা শহীদ করেছে, ৪০ দিন তারা ওসমানের বাড়ির সামনে জামাত করে, নামাজ পড়েছে আযান দিয়ে। এরাও মুসলমান।
৪। হযরত আলীকে যে শহীদ করেছে, হযরত আব্দুর রহমান ইবনে মুজলিম, ইনি এমন মুসলমান যে, তার আমল দেখে সাহাবীরা পর্যন্ত লজ্জা পাইতো, তার চেহারা দিয়া নূর চমকাইতো, ঘুমাইলে জিহবা যিকির করতো। অথচ তিনি বলেছিলেন যে, আলীর চেয়ে বড় কাফের আর কেউ নেই।
এও নামাজী ছিলো, কপালে দাগও ছিলো।
৫। হযরত হুসাইনকে যারা শহীদ করেছে তারা খুনের পর জুমার নামাজ আযান দিয়ে পড়েছিলো। হুসাইনকে শহীদ করার পর নিস্প্রান দেহের পাশে খুনী মুসলমানেরা দাঁড়াইয়া আছরের নামাজ পড়লো। হুসাইনের দেহের উপর দিয়ে তারা ঘোড়া চালিয়ে দিলো, তাতে মৃতদেহ থ্যাতলিয়ে গেলো কিন্তু কোনো মুসলমানের চোখে পানি আসলো না। এরাও নামাজী, এরাও দাড়িওয়ালা, এরাও কপালে দাগওয়ালা।
৬। খোদার ঘর বাইতুল্লাহ শরীফে কোনো কাফের-মুশরিক আগুন দেয়নি, দিয়েছিলো মুসলমানরাই।
হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে জুবায়েরকে তীর দিয়ে শহীদ করা হলো, পা দু’টো উল্টা দিক করে ঝুলিয়ে রাখা হলো। এই নির্মম কাজটাও করলো মুসলমানরাই।
৭। মসজিদে নববীতে ৭ দিন গাধা এবং ঘোড়া বাঁধলো, গাধা-ঘোড়া পেশাব- পায়খানা করলো, আযান-একামত বন্ধ করে দিলো। এসব কিন্তু আমেরিকা- রাশিয়া- ইজরাইল করেনি, করেছে মুসলমান। যারা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়ে, তারাই এক কাজগুলি করেছে