,ঈমাম মাহাদীর আগমনঃ
যারা ভাবছেন ঈসা আঃকে তুলে নেয়া হয়েছে এবং তাঁকে ফ্রিজ-অন করে রাখা হয়েছে চতুর্থ আসমানের, কিয়ামতের পুর্বে সকল অনাচার দুর করার জন্য ইমাম মাহাদী রুপে পৃথিবীর বুকে আবার আসবেন।
তাদের চিন্তার সাপোর্টিং আয়াত হলো সূরা নিসার ১৫৮ নং আয়াত। সেখানে বলা হচ্ছে “তাঁকে হত্যা করা হয় নি ক্রুশবিদ্ধও করা হয় নি।” বরং আল্লাহ্ তাকে তাহাঁর নিকট তুলে লইয়াছেন। এখানে মূলত ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যার ধারণাকে নাকচ করা হচ্ছে।
তবে তার স্বাভাবিক মৃত্যুর বিষয়টাকে এখানে নাকচ করা হচ্ছে না। তিনি যেহেতু মানুষের সন্তান বা ঈসা ইবনে মারিয়াম ছিলেন ফলে তিনি মানবীয় জন্ম মৃত্যুর অধীন।
অন্যত্র রসূল মোহাম্মদ সাঃ’কে বলা হচ্ছে কোরআনে, “হে রসূল আপনার পূর্বেকার সকল রসূলই মৃত্যুবরণ করেছে ফলে আপনিও মৃত্যুর অধীন।” (সূরা আল ইমরান-১৪৪,)
তুমি তো মরণশীল এবং উহারাও মরণশীল। (জুমার-৩০)
এই আয়াতে স্পষ্টই বলা হচ্ছে রসূলসহ তাঁর পূর্বেকার সকল রসূলই মৃত্যুর অধীন।
রসূলদের অমরত্বের বিষয়ে অন্য একটা আয়াত হলো, “যারা আল্লাহর রাস্তায় মৃত্যুবরণ করে তাদেরকে তোমরা মৃত বলো না বরং তারা জীবিত এবং রিজিকপ্রাপ্ত হন।” ( বাকারা-১৫৪) এখানে মূলত আল্লাহর রঙে রঙিন সত্তাগুলোর স্পিরিচুয়াল অমরত্বের কথাই বলা হচ্ছে। আর উপরের মৃত্যুর আয়াতে শারীরিক মৃত্যুর কথা ঘোষণা করা হচ্ছে।
এছাড়াও সূরা মায়েদার ৭৬ নং আয়াতে বলা হচ্ছে, “মারিয়াম তনয় ঈসা কেবলমাত্র আল্লাহর রসূল, তাঁর পূর্বে আরো অসংখ্য রসূল গত হয়েছে” তিনিও রসূলদের জন্ম মৃত্যুর স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার অধীন।
উক্ত আয়াতগুলো হতে বিষয়টা স্পষ্ট ঈসা আঃ মৃত্যুবরণ করেছে।,ঈমাম মাহাদীর আগমনঃ-
যারা ভাবছেন ঈসা আঃকে তুলে নেয়া হয়েছে এবং তাঁকে ফ্রিজ-অন করে রাখা হয়েছে চতুর্থ আসমানের, কিয়ামতের পুর্বে সকল অনাচার দুর করার জন্য ইমাম মাহাদী রুপে পৃথিবীর বুকে আবার আসবেন।
তাদের চিন্তার সাপোর্টিং আয়াত হলো সূরা নিসার ১৫৮ নং আয়াত। সেখানে বলা হচ্ছে “তাঁকে হত্যা করা হয় নি ক্রুশবিদ্ধও করা হয় নি।” বরং আল্লাহ্ তাকে তাহাঁর নিকট তুলে লইয়াছেন। এখানে মূলত ঈসাকে ক্রুশবিদ্ধ করে হত্যার ধারণাকে নাকচ করা হচ্ছে।
তবে তার স্বাভাবিক মৃত্যুর বিষয়টাকে এখানে নাকচ করা হচ্ছে না। তিনি যেহেতু মানুষের সন্তান বা ঈসা ইবনে মারিয়াম ছিলেন ফলে তিনি মানবীয় জন্ম মৃত্যুর অধীন।
অন্যত্র রসূল মোহাম্মদ সাঃ’কে বলা হচ্ছে কোরআনে, “হে রসূল আপনার পূর্বেকার সকল রসূলই মৃত্যুবরণ করেছে ফলে আপনিও মৃত্যুর অধীন।” (সূরা আল ইমরান-১৪৪,)
তুমি তো মরণশীল এবং উহারাও মরণশীল। (জুমার-৩০)
এই আয়াতে স্পষ্টই বলা হচ্ছে রসূলসহ তাঁর পূর্বেকার সকল রসূলই মৃত্যুর অধীন।
রসূলদের অমরত্বের বিষয়ে অন্য একটা আয়াত হলো, “যারা আল্লাহর রাস্তায় মৃত্যুবরণ করে তাদেরকে তোমরা মৃত বলো না বরং তারা জীবিত এবং রিজিকপ্রাপ্ত হন।” ( বাকারা-১৫৪) এখানে মূলত আল্লাহর রঙে রঙিন সত্তাগুলোর স্পিরিচুয়াল অমরত্বের কথাই বলা হচ্ছে। আর উপরের মৃত্যুর আয়াতে শারীরিক মৃত্যুর কথা ঘোষণা করা হচ্ছে।
এছাড়াও সূরা মায়েদার ৭৬ নং আয়াতে বলা হচ্ছে, “মারিয়াম তনয় ঈসা কেবলমাত্র আল্লাহর রসূল, তাঁর পূর্বে আরো অসংখ্য রসূল গত হয়েছে” তিনিও রসূলদের জন্ম মৃত্যুর স্বাভাবিক প্রক্রিয়ার অধীন।
উক্ত আয়াতগুলো হতে বিষয়টা স্পষ্ট ঈসা আঃ মৃত্যুবরণ করেছে। তা’কে ফ্রিজ-অন করে চতুর্থ আসমানে রাখার ধারণা কল্পনা প্রসূত।
আর এটা হলেও স্পিরিচুয়াল রূপক টাইপ কিছু হতে পারে। শারীরিকভাবে জীবিত থাকার বিষয়টা পুরোপুরি কল্পনা প্রসূত। খ্রিস্টানরা তাদের ধর্মকে বিকৃত করে ঈসাকে বলছে সে আল্লাহর পুত্র, তিনি জন্ম মৃত্যুর অধীন নন, তাঁকে উঠিয়ে নেয়া হয়েছে চতুর্থ আসমানে এবং তিনি আবার সশরীরে আসবেন। অধিকাংশ মুসলিমরাও খ্রিষ্টানদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তাঁর চতুর্থ আসমানে তুলে নেয়া এবং ফিরে আসার গল্পে বিশ্বাস করেন। যদিও কোরআন স্পষ্ট করেই বলছে সে মানুষের সন্তান এবং জন্ম মৃত্যুর অধীন।
এর পরেও যদি ঈসা আঃ কে আবার পৃথিবীতে কেউ আনতে চায়, আপত্তি নেই। তা’কে ফ্রিজ-অন করে চতুর্থ আসমানে রাখার ধারণা কল্পনা প্রসূত।
আর এটা হলেও স্পিরিচুয়াল রূপক টাইপ কিছু হতে পারে। শারীরিকভাবে জীবিত থাকার বিষয়টা পুরোপুরি কল্পনা প্রসূত। খ্রিস্টানরা তাদের ধর্মকে বিকৃত করে ঈসাকে বলছে সে আল্লাহর পুত্র, তিনি জন্ম মৃত্যুর অধীন নন, তাঁকে উঠিয়ে নেয়া হয়েছে চতুর্থ আসমানে এবং তিনি আবার সশরীরে আসবেন। অধিকাংশ মুসলিমরাও খ্রিষ্টানদের দ্বারা প্রভাবিত হয়ে তাঁর চতুর্থ আসমানে তুলে নেয়া এবং ফিরে আসার গল্পে বিশ্বাস করেন। যদিও কোরআন স্পষ্ট করেই বলছে সে মানুষের সন্তান এবং জন্ম মৃত্যুর অধীন।
এর পরেও যদি ঈসা আঃ কে আবার পৃথিবীতে কেউ আনতে চায়, আপত্তি নেই।