ধর্মের কাজে টাকা নেয়া হারাম
দুনিয়াতেই দ্বীনের কাজের বিনিময় গ্রহনকারী আলেম, তাদের জন্য পরকালে কোন নেকই অবশিষ্ট থাকবেনা বিধায় তারা জাহান্নামী হবে। দেখুন–
[সূরা শূরা- আয়াত-২০, ১৮০,
সূরা সাবা-আয়াত ৪৭,
সূরা আনআম-আয়াত ৯০,
ইমরান- আয়াত ১৪৫
সূরা ইয়াসিন-আয়াত ২১, সূরা-ছোয়াদ-আয়াত-৮৬,
সূরা হুদ- আয়াত ১৫,
সূরা ইউসুফ-আয়াত ১০৪,
সূরা ফুরকান-আয়াত ৫৭ ]
প্রশ্ন ছিল ইমাম কি হাওয়া খেয়ে থাকবে?
উত্তরঃ ইসলামী শরিয়া মোতাবেক ইমাম অর্থ নেতা। যার পিছে সমাজ চলবে তার পিছে নামায চলবে। এ জন্যই আপনি ইমাম মানেন শুধু নামাযের জন্য বাহিরে নয়। আপনার মেয়েটিকে মসজিদের ইমামের কাছে বিয়ে দিতে এজন্যই নারাজ পারলে ডিসি অফিসের একজন কেরানীর কাছে দিবেন, তাই তো। যাদের পেটের চিন্তা করতে হয় তারা ইমাম হতে পারে না, যদিও এটাই বর্তমান প্রচলিত।
এবার দেখেন রাসুল সাঃ, আবুবক্কর, উমর, উসমান,আলী,আম্মার,বেলালা,সালমান রাঃ গন বা তার পরবর্তি কোন তাবেঈ গনের কেহ কি সালাত আদায় করে হাদিয়া বা পারশ্রমিক নিয়েছিলেন কি না? কোথাও খুজে পান কি না?
কারণ তাঁরা আল্লাহর উক্ত আয়াতগুলি মেনে চলতেন। তাই দীনের কাজ করে কোন বিনিময় নিতেন না। আম্মার,সালমান,বেলাল রাঃ গণ অতি দরীদ্র সীমার নীচে জীবন যাপন করতেন।
খালেক সাহেব তারা কি হাওয়া খেতেন ? দ্বীনের আলোচনায় কোরান হাদীসের রেফারেন্স ছাড়া অন্ধভক্তি, আবেগ এর কোন মুল্য আল্লাহর দরবারে গ্রহন যোগ্য নহে। আল্লাহ ক্ষমা করুক আমাদের।