আকাশের ওপার টাই কি পরকাল??
তাই কি বার বার বলা হয়,সেদিন আকাশ ফেটে চৌচির হয়ে যাবে!!
জান্নাত কে কাছে নিয়ে আসা হবে??
আবার, সেদিন আকাশে দরজার মত হবে। যা দিয়ে দৃশ্যমান এর বিলুপ্তি আর গায়েবের আগমন ঘটবে!!
তাই কি স্রষ্টা বলেন, আকাশ – পৃথিবীর সৃষ্টি সংঘঠন নিয়ে উঠতে,বসতে সর্বাবস্থায় ভাবতে থাকো,গবেষণা করতে থাকো??
তাই, আকাশ কে এক রহস্য ঘেরা পর্দা মনে হয়। যেমনটা, চোখের পর্দা।
সবই দৃশ্যমান, কিন্তু ছানি পড়ে থাকলে, সবাই দেখলেও আপনি দেখবেন না। নতুন লেন্স লাগিয়ে, তাকে দৃশ্যমান করে নিতে হয়।
আল্লাহ পক্ষ থেকে আসা সেই লেন্স/ বাসায়ের, যা দিয়ে সেই পর্দার ওপরটা দেখা যায়। সেই লেন্স এর নাম ওহী, সেটাই নুর, সেটাই জ্ঞান, সেটাই মহিমান্বিত পাঠ কোরান।
সেই আলো ছাড়া আদৌ কি গায়েব এ আস্থা আনা যায়??? নিজেকেই কি চেনা যায়, স্রষ্টা তো দূর কি থাক!!
তাইতো কবিও বলেছেনঃ
” চোখের আলোয় দেখেছিলেম চোখের বাহিরে,
অন্তরে আজ দেখবে যখন আলোক নাহিরে!!”