Categories
My text

সংক্ষিপ্ত কেইস হিস্টোরী ৩০ ধারা

কেস হিস্টোরীর সংক্ষিপ্ত বিবরনঃ–

[[মৌজাঃ খুপিবাড়ী, সিএস খতিঃ ৫০ (ক) সিএস দাগ নং ৩৪৭ জমির পরিমান ৩৭ শতক। বিআরএস দাগ ৭১৩]]

ডিজিটাল রেকর্ডে আমার নামে ২৩৬৬ বুজরাত খতিয়ান খুলে ২৫৬৭ হাল দাগ প্রদান করে ১৫ শতাংশের পরিবর্তে দখল অনুযায়ী ১২.৮২ শতাংশ ভুমির রেকর্ড দিয়েছে এবং মাঠ পচরা দিয়েছে। দখল যেহেতু ১৫ শতক নাই তাই ১২.৮২ শতক যতটুকু গুগল ক্যামেরা দখল পেয়েছে ততটুকুই রেকর্ড দিয়েছে।
তদুপরি অত্র দাগের অপর দখলদার মৃত আহম্মদ আলীর ওয়ারিশ রেজাউল করিম গং আমার খতিয়ান ভাঙ্গার জন্য ৩০ ধারায় আপত্তি দিয়েছে সেটেলম্যান্ট কর্মকর্তার নিকট।
আপত্তি নং ৭২২ বাদী রেজাউল করিম গং বিবাদী আমি এ,কে,এম একরামুল হক। শুনানীর দিন ধার্য ৩০/০৩/২৩ ইং। আমি আমার কাগজ পত্র উপস্থাপন করে হিয়ারিং করেছি। বাদী পক্ষ তাদের কাগজ পত্রের প্রমানক হিসাবে ১৮ শতকের অতিরক্ত আরো ৮ শতক ভুমির একটি কাগজী দলিল নং ৩৭৮ প্রদর্শন করেছে। যাহা আপত্তির কারনের উদ্ভব ঘটেছে।

অথচ উক্ত অতিরিক্ত ৮ শতক এর ৩৭৮ নং দলিলটি ভুয়া সৃষ্ট কাগজী দলিল আমি হিয়ারিং এ বললেও সেটেলম্যান্ট অফিসার তা নোট করে নাই এবং তাদের অনুকুলে দিয়ে দিবে বলে গুন্জন শুনতেছি এমনও সূত্রে জানতে পাই ২ লাখ টাকা না কি নিয়ে বুকট হয়েছে।

এমতাবস্থায় আমি ২/৪/২৩ ইং কোর্ট ট্রান্সফারের জন্য পিটিশন দিতে চাচ্ছি।

উক্ত ৫/০১/৮১ ইং এর ৩৭৮ নং দলিলটি যে সৃষ্ট কাগজী দলিল এবং অকার্যকর তার প্রমান নিন্মে:-

১) খুপিবাড়ী মৌজার সিএস ৩৪৭ দাগে ভুমির পরিমান মোট ৩৭ শতক।
২) সিএস প্রজার ওয়ারিশ গন বিগত ১৯৫২ সনে দুইটি দলিল মুলে আনু মন্ডল ও সদানন্দের নিকট ১৮+ ১৮ শতাংশ করে মোট ৩৭ শতাংশ ভুমি বিক্রী করে দাগে চিরতরে নিঃস্বত্তবান হয়।
৩) আনু মন্ডলের দলিল ২১০৬ তারিখ ১৩/৫/৫২ ইং।এবং সদানন্দের দলিল নং ২২৫৪ তারিখ ৫/৬/৫২ ইং।
৪) আমি ক্রয় করি আনু মন্ডলের অংশ এবং অপর পক্ষ ক্রয় করে সদানন্দের অংশ।
৫) সুতরাং উক্ত দাগে আর কোন ভুমি অবশিষ্ঠ নেই।
৬) অথচ ৫/০১/৮১ ই অপর পক্ষ তার সহোদর ভাই জাহেদ আলীকে মালিক দেখায়ে উক্ত দাগ হতে তার নিকট হতে ৮ শতাংশ ভুমি গ্রহনের একটি ছাফ কওলা ভুয়া কাগজী দলিল সৃষ্টি করে নেয়। দাতা জাহেদ আলী উক্ত দাগে কি ভাবে মালিক হলেন তার কোন বর্ননা নেই বা দিতে পারে না। পারার কোন সুযোগ নেই। যেহেতু ১৯৫২ সনেই উক্ত দাগের ৩৬ শতক ভুমি আনু মন্ডল ও সদানন্দের নিকট ২১০৬ ও ২২৫৪ দলিল মুলে সিএস প্রজাগন দাগের সমপুর্ন ৩৬ শতাংশ বিক্রী করেছেন।

বিগত ৫/০১/৮১ ইং এই ৩৭৮ নং তাদের বানানো জাল দলিলটিই আপত্তিতে উপস্থাপন করেছে তারা, আর সেটেলম্যানট অফিসার সে সুযোগ গ্রহন করে আমার ন্যায্য প্রাপ্য খতিয়ান কেটে অজ্ঞাত কারনে পক্ষপাতিত্ত করতে চলেছে।
(সকল প্রমানক দলিল নথিতে সংরক্ষিত আছে)

By Ekramul hoq

I am A.K.M Ekramul hoq MA.LLB. Rtd Bank Manager & PO of Agrani Bank Ltd. I am interested writing and reading. Lives in Bangladesh, District Jamalpur.

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

en_USEnglish
Powered by TranslatePress