তুমি আবৃত্তি কর কিতাব হইতে যাহা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয়। এবং সালাত কায়েম কর। সালাত অবশ্যই বিরত রাখে অশ্লীল ও মন্দ কার্য হইতে। আর আল্লাহ্র স্মরণই তো সর্বশ্রেষ্ঠ। তোমরা যা কর আল্লাহ্ তা জানেন। (২৯ঃ৪৫)
@ বিষ পানে মৃত্যু ঘটে। কিন্তু তাহা পান করার পরও যদি মৃত্যু না ঘটে তবে সেটা বিষ নয়। নকল কিছু। তদ্রুপ মন্দ ও অশ্লীলতা থেকে বিরত না রাখতে পারা সালাত কখনই কোরানে বর্নিত সালাত নয়। নিজের মনগড়া খেল তমাশা মাত্র । লোক দেখানো প্যারেট পিটি, শয়তানী কার্যক্রম।
Shamsun Nahar Shelly আল্লাহ বলে দিলেন তুমি সালাতে দাড়িয়ে পাঠ কর কিতাব হতে — ” যা তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ করা হয়েছে।” অর্থাৎ তুমার প্রতি আদেশ নিষেধ সংক্রান্ত বিষয় গুলি, যা আল্লাহ কে স্মরন করার শ্রেষ্ঠ উপায়।
আর তুমি Shamima Furdusi এর মত বলেছ সালাতে দাড়িয়ে —-
নিশ্চয় আমি আপনাকে প্রাচুর্য দান করবো!! তুমি কি আল্লাহকে প্রাচুর্য দান করার ক্ষমতা রাখ? আল্লাহ তো ২৯ঃ৪৫ অনুযায়ী সালাতে তোমার প্রতি প্রত্যাদেশ বিষয়ক আয়াত সমুহ আবৃতি করতে বলেছেন। তুমি কেন তা অনুসরন না করে আল্লাহকেই বরং বলছো — বল আল্লাহ এক!! একি আজব বাক্য সালাতে আবৃতি করছো।
যারা নামাজসহ বিভিন্ন কারণে কোরআনের আরবি আয়াত পড়তেছেন- জীবনে একবারও যাচাই করেছেন কি- যে আরবি আয়াত পড়ছেন, ঐ আয়াতের সঠিক বাংলা অর্থ কি? ঐ আয়াত আমার পড়া উচিত নাকি? ঐ আয়াতে আল্লাহ কাহাকে বলতে বা করতে বলছে- আর ঐ আয়াতের অর্থ পড়ে দেখুন- আমরা ঐ আরবি আয়াত পড়ে কাকে নির্দেশ দিচ্ছি?
কোরআনের অনেক আয়াত আছে, আল্লাহ তার রাছূলকে পির্দেশ দিয়েছে- আমরা বলে.আমরা কাকে নির্দেশ বা আদেশ দিচ্ছি?
কিছূ আয়াত আছে,আল্লাহ নিজের ক্ষমতা বা গুনের কথা নিজে বলে বলেছেন। ঐ সব আয়াত পড়ে, আমরাতো নিজেরাই নিজেদের গুনের কথা বলছি- ঠিক আল্লাহর মত।
তাই কোন আরবি আয়াত পড়া আগে- ঐ আয়াতের সঠিক অর্থ বের করে- তা পড়ে, মেনে চলুন।